ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে গাজা ও পশ্চিম তীরে ৬ ফিলিস্তিনি নিহত

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে গাজা ও পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনি নিহত

আবারও ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় রক্ত ঝরলো ৬ ফিলিস্তিনির। অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা ও পশ্চিম তীরে গুলিবিদ্ধ হয়ে ৬ জন নিহত হন। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। জানা গেছে, গাজা-ইসরায়েল সীমান্ত এবং পশ্চিম তীরের জেনিনে ইসরায়েলি বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষ বাঁধে ফিলিস্তিনিদের। এরপরই এ হতাহতের ঘটনা ঘটে।

বিবৃতিতে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, ‘গাজা উপত্যাকার নিরাপত্তা বেষ্টনির সামনে সহিংসতায় জড়ো হয়েছিল শত শত ফিলিস্তিনি। তখন দাঙ্গাকারীদের কয়েকজন বিস্ফোরক ডিভাইস সক্রিয় করে’।

  • ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে গাজা ও পশ্চিম তীরে ৪ ফিলিস্তিনি নিহত
  • ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে গাজা ও পশ্চিম তীরে ৪ ফিলিস্তিনি নিহত
  • ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে গাজা ও পশ্চিম তীরে ৪ ফিলিস্তিনি নিহত

বিস্ফোরণে কেউ হতাহত হয়েছেন কিনা, তা নিশ্চিত করেনি কোনও পক্ষ।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলেছেন, সীমান্তে ২৫ বছর বয়সী ইউসুফ রাদওয়ান ঘাড়ে গুলিবিদ্ধ হন। হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানেই মারা যান। সহিংসতায় আরও ১১ জন আহত হন।

- বিজ্ঞাপন -

এদিকে জেনিনে ইসরায়েলি হামলায় আরও ৩ ফিলিস্তিনি যুবক নিহত হয়েছেন। দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত হন ৩০ জন।

ইসরায়েলের দাবি, অভিযান চালানোর সময় সামরিক বাহিনীর গাড়ির নিচে বিস্ফোরক ডিভাইস বিস্ফোরণ ঘটে। আইডিএফ জানিয়েছে, অভিযান চলাকালে বন্দুকধারীরা এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে।

ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র নাবিল আবু রুদেনেহ বলেছেন, গাজা, জেনিন এবং অন্যান্য ফিলিস্তিনি শহরে আমাদের জনগণের বিরুদ্ধে চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসন পুরো অঞ্চলে সহিংসতা আরও উসকে দেবে।’

সূত্র: আল জাজিরা

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!