নাটোরের ধরাইলের জমিদার বাড়ির ‘রাধা-বল্লভ জিউ মন্দির’র জীর্ণ অবস্থা

মাহাবুব খন্দকার
মাহাবুব খন্দকার - নাটোর প্রতিনিধি
1 মিনিটে পড়ুন
রাধা-বল্লভ জিউ মন্দির

নাটোর সদর উপজেলার দিঘাপতিয়া ইউনিয়নের ধরাইল গ্রামে জমিদার শশাঙ্ক চৌধুরি ১৩১১ বঙ্গাব্দে নির্মাণ করেছিলেন ‘রাধা-বললভ জিঁউ’র মন্দির। চার শতক জায়গার ওপরে ৪৪ ফিট দৈর্ঘের, ২৩ ফিট প্রস্থের এবং ২৫ ফিট উচ্চতা নিয়ে প্রায় দুইশত বছরের এই মন্দিরটি আপন সৌন্দর্য ধরে রাখার চেষ্টা নিয়ে কালের সাক্ষী হয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে। লোনাধরা ক্ষতবিক্ষত অঙ্গ সাক্ষী দিচ্ছে একদিন তার যৌবন ছিল।একদিন যে মণ্ডপে শতশত ভক্তের সমাগম ঘটত আজ সে মন্দিরের তুলসী তলায় জ্বলেনা সন্ধার প্রদীপ।

এলাকাবাসিরা জানান, জমিদারের তিন পুরুষ এই মন্দিরে পূজা-অর্চনা করেছেন। কৌমুদিনী নামে একজন পুরোহিত এই মন্দিরে নিযুক্ত ছিল। তবে স্বাধীনতার পর এই মন্দিরে আর প্রদীপ জ্বলেনি, পাওয়া যায়নি বিগ্রহ। চুন-সুড়কিতে নির্মিত এই প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শনটি সংরক্ষণ করার, সরকারিভাবে কোন ধরনের উদ্যোগও নেয়া হয়নি। বর্তমানে মন্দিরটি অবহেলিত হয়ে পড়ে রয়েছে।

একদিন মন্দির তার অস্তিত্বকে ধরে রাখতে না পেরে মাটিতে মুখ থুবরে পড়ে যাবে। তখন হয়তো প্রভাবশালী কোন মহল জায়গাটি দখল করে নেবে। তাই মন্দিরটি অস্তিত্ব বিলীন হওয়ার আগেই সরকারি ভাবে সংরক্ষন করা দরকার বলে মনে করছেন এলাকার সচেতন নাগরিকরা।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
নাটোর প্রতিনিধি
সাংবাদিক এবং লেখক
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!