চা বিক্রেতা থেকে প্রভাবশালী ধনী রিক্সাচালক নির্যাতনকারী সুলতান

ঢাকা প্রতিনিধি
ঢাকা প্রতিনিধি
2 মিনিটে পড়ুন
ছবি সংগৃহিত

মঙ্গলবার (৪ মে) রাজধানীর বংশালে ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর অফিসের সামনে রিক্সাচালক নির্যাতনকারী সেই প্রভাবশালী ব্যবসায়ীর পরিচয় জানা গেছে। তার নাম মো. সুলতান আহমেদ।

রিক্সাচালককে শারীক নির্যাতনকারী মো. সুলতান আহমেদ বংশালেই এক সময় চা বিক্রি করতেন বলে জানা গেছে।

ovi চা বিক্রেতা থেকে প্রভাবশালী ধনী রিক্সাচালক নির্যাতনকারী সুলতান
রিক্সাচালক নিরযাতনকারী সুলতান আহমেদ

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মঙ্গল ভাইরাল হয়েছে রিকশাচালককে এক ব্যক্তির মারধরের ভিডিও। যেখানে দেখা গেছে, উল্লেখ্যযোগ্য কারণ ছাড়াই একের পর এক চড়-থাপ্পড় মারতে থাকেন। এরপরে একসময় রিকশাচালককে জ্ঞান হারিয়ে অচেতন হয়ে পড়েন।

সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করে ওই ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানান।

- বিজ্ঞাপন -

ঘটনার দিনই সন্ধ্যায় ওই ব্যক্তিকে আটক করে তার পরিচয়ও প্রকাশ করেছে পুলিশ

এ বিষয়ে বংশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন ফকির গণমাধ্যমকে জানান, রিকশাচালককে নির্যাতন করে আটক ওই ব্যক্তির নাম মো. সুলতান আহমেদ। তিনি পেশায় বাচ্চাদের বাইসাইকেলের ব্যবসায়ী। রাজনৈতিক কোনো পরিচয় না থাকলেও বংশাল এলাকায় তার প্রভাব আছে।

ওসি আরও জানান, মো. সুলতান আহমেদের বাবার নাম আব্দুস সামাদ। বংশাল এলাকায় তাদের একটি চারতলা বাড়ি রয়েছে; এটির হোল্ডিং নম্বর ৩১/২। সেখানে তারা পাঁচ ভাই থাকেন। বংশালের স্থানীয় বাসিন্দা এবং সাইকেলের (বাচ্চাদের) একটি দোকান রয়েছে তার। সাইকেলের দোকান নেওয়ার আগে দীর্ঘ কয়েকবছর বংশালের পায়রা চত্বর এলাকায় ‘সুলতান টি’ নামে একটি দোকানে চা বিক্রি করতেন তিনি। স্থানীয় বাসিন্দা হওয়ায় নিজের প্রভাব খাটিয়ে সুলতান বিনা কারণে ওই রিকশাচালককে মারধর করেছেন।

ভুক্তভোগী রিকশাচালক মামলা বা অভিযোগ করলে আইনি পদক্ষেপ নেবেন বলে জানান ওসি মো. শাহীন ফকির।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!