নাম এড হুবেন। যিনি ৩৪ বছর বয়স পর্যন্ত কৌমার্য হারাননি। অথচ কৌমার্য ভাঙার পর তিনিই বাবা হলেন ১০৬ সন্তানের।
সন্তান নিতে ইচ্ছুক, কিন্তু স্বামীর শুক্রাণুর ঘনত্ব কম থাকায় মা হতে পারছেন না, এমন নারীদের মাতৃত্বের স্বাদ দেওয়ায় জন্য বেশ নামডাক হয়েছে নেদারল্যান্ডসের এই বাসিন্দার।
এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছেন, দীর্ঘ দিন ধরেই বন্ধ্যত্বের সমস্যা নিয়ে ভাবনাচিন্তা ছিল তাঁর। ১৯৯৯ সালে ২৯ বছর বয়সে প্রথম বার তিনি সিদ্ধান্ত নেন, যাঁরা সন্তান নিতে পারছেন না তাঁদের সাহায্য করবেন। সেই মতো একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে শুক্রাণু দান করা শুরু করেন তিনি।
তবে ২০১২ সালে তিনি তাঁর এই সিদ্ধান্তে বদল আনেন। তিনি বিজ্ঞাপন দিয়ে জানান, আর কৃত্রিম উপায়ে নয়। এ বার প্রাকৃতিক উপায়ে, মানে শারীরিক মিলনের মাধ্যমেই তিনি কেবল সন্তানজন্মে সহায়তা করতে চান।
তার পরেই আমস্টারডামের এক ব্যক্তি তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করেন। ওই ব্যক্তি ও তাঁর স্ত্রীর সম্মতিতেই প্রথম বার সঙ্গমের মাধ্যমে সন্তানের জন্ম দেন তিনি।
সেই শুরু। তার পর থেকেই আর কৃত্রিম উপায়ে নয়, শুধুমাত্র প্রাকৃতিক উপায়েই সন্তান জন্ম দেওয়ার ব্যাপারে মন দিয়েছেন তিনি। খুলেছেন নিজের ওয়েবসাইটও।
সেই সাইটে প্রতি বছর নিজের যৌনস্বাস্থ্য সংক্রান্ত মেডিক্যাল রিপোর্টও প্রকাশ করেন তিনি। শেষ হিসাব অনুযায়ী মোট ১০৬টি সন্তানের জন্ম দিয়েছেন তিনি।
তাঁর দাবি, এর মধ্যে দুই-তৃতীয়াংশ সন্তানের জন্মই হয়েছে সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে। তবে এই কাজের জন্য তিনি কোনও পারিশ্রমিক নেন না।
১০৬ সন্তানের বাবা
এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
২০২০ সালে 'সাহিত্য সম্রাট' উপাধিতে সম্মানিত এবং ২০১২ সালে 'বঙ্গ শিরোমণি' সম্মানে ভূষিত সিদ্ধার্থ সিংহের জন্ম কলকাতায়।
আনন্দবাজার পত্রিকার পশ্চিমবঙ্গ শিশু সাহিত্য সংসদ পুরস্কার, স্বর্ণকলম পুরস্কার, সময়ের শব্দ আন্তরিক কলম, শান্তিরত্ন পুরস্কার, কবি সুধীন্দ্রনাথ দত্ত পুরস্কার, কাঞ্চন সাহিত্য পুরস্কার, দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা লোক সাহিত্য পুরস্কার, প্রসাদ পুরস্কার, সামসুল হক পুরস্কার, সুচিত্রা ভট্টাচার্য স্মৃতি সাহিত্য পুরস্কার, অণু সাহিত্য পুরস্কার, কাস্তেকবি দিনেশ দাস স্মৃতি পুরস্কার, শিলালিপি সাহিত্য পুরস্কার, চেখ সাহিত্য পুরস্কার, মায়া সেন স্মৃতি সাহিত্য পুরস্কার ছাড়াও ছোট-বড় অজস্র পুরস্কার ও সম্মাননা। পেয়েছেন ১৪০৬ সালের 'শ্রেষ্ঠ কবি' এবং ১৪১৮ সালের 'শ্রেষ্ঠ গল্পকার'-এর শিরোপা সহ অসংখ্য পুরস্কার। এছাড়াও আনন্দ পাবলিশার্স থেকে প্রকাশিত তাঁর 'পঞ্চাশটি গল্প' গ্রন্থটির জন্য তাঁর নাম সম্প্রতি 'সৃজনী ভারত সাহিত্য পুরস্কার' প্রাপক হিসেবে ঘোষিত হয়েছে।
একটি মন্তব্য করুন
একটি মন্তব্য করুন