ক্রেমিন্না পুনর্দখলের দ্বারপ্রান্তে ইউক্রেনীয় সেনারা

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

রুশ সেনাদের হটিয়ে দিয়ে লুহানস্ক প্রদেশের গুরুত্বপূর্ণ ক্রেমিন্না শহর পুনর্দখলের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে ইউক্রেনীয় সেনারা। ইউক্রেনের দক্ষিণ দিকের অঞ্চল লুহানস্কের এ শহরটি যুদ্ধের শুরুতে দখল করেছিল রাশিয়ার সেনাবাহিনী। বর্তমানে দক্ষিণ ও পূর্ব দিকে দুই দেশের সৈন্যদের মধ্যে তীব্র মধ্যে লড়াই হচ্ছে।

রাশিয়া চলতি বছরের অক্টোবরে ইউক্রেনের চারটি অঞ্চল অধিগ্রহণ করে। ওই চার অঞ্চলের একটি হলো লুহানস্ক। রাশিয়ার অধিকৃত অপর তিন অঞ্চল হলো দোনেৎস্ক, জাপোরিঝিয়া এবং খেরসন।

লুহানেস্কের আঞ্চলকি গভর্নর সেরহি হাইদাই দাবি করেছেন, ইউক্রেনীয় সেনাদের আক্রমণের মুখে রাশিয়া নিয়ন্ত্রিত কমান্ড ক্রেমিন্না থেকে সরে গিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব দিকের শহর রুবিজনেতে পিছু হটেছে।

যদি ক্রেমিন্না শেষ পর্যন্ত রাশিয়ার হাত থেকে চলে যায় তাহলে সেভেরোদোনেৎস্ক এবং লিশিচানস্কও হারানোর শঙ্কায় পড়বে রুশ সেনারা। কয়েক মাস অব্যাহত হামলা চালিয়ে লুহানস্কের এ দুটি শহর দখল করেছিল তারা।

- বিজ্ঞাপন -

ইউক্রেনে এখন তীব্র শীত পড়লেও দুই দেশের সেনাদের মধ্যে লড়াই অব্যাহত আছে। তাদের মধ্যে কোনো ধরনের শান্তি আলোচনা হবে এমন কোনো লক্ষণ নেই।

গত সোমবার রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ ইউক্রেনকে আবারও হুমকি দেন। তিনি বলেন, ইউক্রেন যদি নিজেদের ভালো চায় তাহলে যেন অধিকৃত চার অঞ্চল রাশিয়ার কাছে আত্মসমর্পণ করে। নয়ত রাশিয়ার সেনাবাহিনী ঠিক করবে ইউক্রেনের ভবিষ্যত।

লাভরভের হুমকির আগে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন জানান, তিনি ইউক্রেনের সঙ্গে শান্তি আলোচনা করতে রাজি আছেন। তবে তার এমন মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় কিয়েভ জানিয়েছে, যদি রাশিয়া তাদের সেনাদের প্রত্যাহার করে নেয় শুধুমাত্র তখনই শান্তি আলোচনা হতে পারে।

সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!