বাংলাদেশে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আগামী সপ্তাহে বাংলাদেশে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
রবিবার (২৫ ডিসেম্বর) আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। রবিবার দুপুর থেকে কয়েক ঘণ্টা সূর্যের দেখা গেলেও গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রার সামান্য পরিবর্তন হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, রবিবার উত্তরাঞ্চলের দিনাজপুর মনিটরিং পয়েন্টে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিস রংপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সৈয়দপুরে ১৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, তেঁতুলিয়ায় ১০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ডিমলায় ১২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং রাজারহাট পয়েন্টে ১৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে।
গত কয়েক দিনে এই অঞ্চলে সর্বাধিক তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর মধ্যে রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক বলেন, শনিবারের তুলনায় আজ (রবিবার) তাপমাত্রা কিছুটা কমেছে। চলতি মাসের ২৯-৩০ ডিসেম্বর তাপমাত্রা কমবে এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।”
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে শ্রীলঙ্কার উপকূল অতিক্রম করতে পারে। এটি উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে।
রবিবার সকালে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর (বিএমডি) আগামী দিন পর্যন্ত বাংলাদেশের আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলাসহ শুষ্ক আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে।
সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে বলে বিএমডির এক বুলেটিনে বলা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, নদীর অববাহিকার কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং গভীর রাত থেকে সকাল পর্যন্ত অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়তে পারে।
শীত যতই তীব্র হচ্ছে, শীতজনিত রোগের সংখ্যাও বাড়ছে।
গত ১৭ ডিসেম্বরের তথ্য অনুযায়ী, দিনাজপুরের অরবিন্দ শিশু হাসপাতাল, এম আবদুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত শিশু ও বয়স্ক রোগীদের ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
বেশিরভাগ রোগীই নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় ভুগছেন। বয়স্ক এবং শিশুরাও ফ্লু, জ্বর, হুপিং কাশি এবং অন্যান্য শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছে।
শিশু ও বয়স্ক রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় তাদের সবাইকে চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
বাংলাদেশে তাপমাত্রা কমতে শুরু করেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে আগামী সপ্তাহে বাংলাদেশে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।
রবিবার (২৫ ডিসেম্বর) আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। রবিবার দুপুর থেকে কয়েক ঘণ্টা সূর্যের দেখা গেলেও গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রার সামান্য পরিবর্তন হয়েছে।
আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা গেছে, রবিবার উত্তরাঞ্চলের দিনাজপুর মনিটরিং পয়েন্টে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিস রংপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সৈয়দপুরে ১৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, তেঁতুলিয়ায় ১০.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ডিমলায় ১২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং রাজারহাট পয়েন্টে ১৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করেছে।
গত কয়েক দিনে এই অঞ্চলে সর্বাধিক তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এর মধ্যে রয়েছে।
আবহাওয়াবিদ ওমর ফারুক বলেন, শনিবারের তুলনায় আজ (রবিবার) তাপমাত্রা কিছুটা কমেছে। চলতি মাসের ২৯-৩০ ডিসেম্বর তাপমাত্রা কমবে এবং দেশের বিভিন্ন স্থানে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।”
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় অবস্থানরত লঘুচাপটি দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে একই এলাকায় অবস্থান করছে। এটি পশ্চিম ও দক্ষিণ-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে শ্রীলঙ্কার উপকূল অতিক্রম করতে পারে। এটি উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত হতে পারে।
রবিবার সকালে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর (বিএমডি) আগামী দিন পর্যন্ত বাংলাদেশের আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলাসহ শুষ্ক আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে।
সোমবার সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে বলে বিএমডির এক বুলেটিনে বলা হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, নদীর অববাহিকার কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে এবং গভীর রাত থেকে সকাল পর্যন্ত অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা পড়তে পারে।
শীত যতই তীব্র হচ্ছে, শীতজনিত রোগের সংখ্যাও বাড়ছে।
গত ১৭ ডিসেম্বরের তথ্য অনুযায়ী, দিনাজপুরের অরবিন্দ শিশু হাসপাতাল, এম আবদুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত শিশু ও বয়স্ক রোগীদের ভিড় লক্ষ্য করা যাচ্ছে।
বেশিরভাগ রোগীই নিউমোনিয়া ও ডায়রিয়ায় ভুগছেন। বয়স্ক এবং শিশুরাও ফ্লু, জ্বর, হুপিং কাশি এবং অন্যান্য শ্বাসকষ্টজনিত রোগে ভুগছে।
শিশু ও বয়স্ক রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় তাদের সবাইকে চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।