বাচ্চাদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে গৃহবধু খুন

তিমির বণিক
তিমির বণিক
2 মিনিটে পড়ুন

মৌলভীবাজারে জেলার বড়লেখা উপজেলায় দায়ের আঘাতে রবিতা বাকক্তি (৩২) নামে এক গৃহবধূকে হত্যা করা হয়েছে। শুক্রবার (১৬ এপ্রিল) রাত ৯টায় উপজেলার নিউ সমনবাগ চা বাগানে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটেছে।

বড়লেখা থানা পুলিশ অভিযুক্ত প্রদীপ বাকক্তি মিঠুনকে (৩০) আটক করেছে। নিহত রবিতা বাকক্তি উপজেলার নিউ সমনবাগ চা বাগানের বাসিন্দা অটোরিকশা চালক সুষেন বাকক্তির স্ত্রী।

আটক প্রদীপ বাকক্তি শনিবার (১৭ এপ্রিল) হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিলে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে শুক্রবার রাতে চা শ্রমিক প্রদীপ বাকক্তি মিঠুন মামা (রবিতার শ্বশুর) ভাগ্য বাকক্তির সঙ্গে ঝগড়া শুরু করে। একপর্যায়ে সে তার মামার ওপর হামলার চেষ্টা করে। এসময় রবিতা বাকক্তি শ্বশুরকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে মিঠুন তার হাতে থাকা দা দিয়ে রবিতার পেটে আঘাত করে। এতে রবিতা গুরুতর আহত হন। পরে রবিতাকে উদ্ধার করে চা বাগানের হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনার পর স্থানীয়রা প্রদীপ বাকক্তি মিঠুনকে আটক করে পুলিশে খবর দেন। পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশ উদ্ধার করে এবং প্রদীপ কে আটক করে।

- বিজ্ঞাপন -

বড়লেখা থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) রতন দেবনাথ শনিবার বিকেলে জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রদীপকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় নিহত রবিতার স্বামী সুষেন বাকক্তি প্রদীপের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেছেন এবং হত্যা মামলার অপরাধে আজ ১৭ এপ্রিল বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে বলে তিনি এই প্রতিবেদককে নিশ্চিত করেন।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
অনুসরণ করুন:
সাময়িকী, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি।
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!