সূচাগ্র সম্মান

পীযূষ কান্তি সরকার
পীযূষ কান্তি সরকার
1 মিনিটে পড়ুন
ছবি: সাময়িকী

দ্বিতীয়বারের লকডাউন প্রথমবারের মতো কঠোর ছিল না। ছাত্ররা বাড়িতে থাকলেও অশিক্ষক কর্মচারীদের আসতে হত। শিক্ষকদেরও কখনো কখনো হাজিরা দিতে হত তবে ক্লাস চলত অনলাইনে।

মে মাসের শেষদিন ছিল পলাশের কর্মজীবনের শেষদিন। রেজিস্টারে শেষবারের মতো সই করল সে। ইলেকট্রিসিয়ান রূপকুমার, ডিলিং ক্লার্ক সাহু, অ্যাকাউণ্টট্যাণ্ট হেমন্ত… সকলেই বিদায় জানালো খালি হাতে অথচ মাত্র চারমাস আগে হেডমাস্টারের প্রিয়পাত্র চঞ্চলের রিটায়ারমেণ্ট উপলক্ষে কত ধুমধাম– ঘণ্টাখানেকের অনুষ্ঠানে ছিল উৎসবের আমেজ!  চঞ্চলের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছিল– পাওয়ার ব্যাঙ্ক, উলেন  জ্যাকেট, ফুলের তোড়া, প্রশস্তিপত্র… আরও কত কী!

দীর্ঘ পঁচিশ বছর শিক্ষকতার পর বিদায় নিল পলাশ। সহকর্মীদের আড়ালে হেডমাস্টার হেসে যেন বলছে, “বিনা স্তাবকতায় নাহি দিব সূচাগ্র সম্মান!”

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া শহরের ব্যাঁটরা থানা এলাকায় পীযূষ কান্তি সরকারের জন্ম ১৩৬৮ সালের ১৩ই বৈশাখ ( ২৭ এপ্রিল ১৯৬১ )। হাওড়ার কদমতলায় সাতপুরুষের ভিটে। বাবা রতন সরকার, মা বেবি সরকার-- উভয়েই প্রয়াত। মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং -এ ডিপ্লোমা প্রাপ্ত সাহিত্যিক নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ঞ মিশনের আইটিআই-এর শিক্ষক। পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন পত্রিকায় তার লেখা কবিতা,গল্প, নিবন্ধ নিয়মিত প্রকাশিত হচ্ছে। এ পর্যন্ত ২টি কবিতার বই -- 'জীবনের জানলায়' ও 'আলোর কলম' প্রকাশিত হয়েছে।

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!