কক্সবাজারে পর্যটক ধর্ষণ: আদালতে জবানবন্দি দিলেন ভুক্তভোগী

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

কক্সবাজারে স্বামী-সন্তান নিয়ে বেড়াতে এসে ধর্ষণের শিকার নারী পর্যটক আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন। বর্তমানে ট্যুরিস্ট পুলিশের হেফাজতে রয়েছেন ওই দম্পতি।

শুক্রবার (২৪ ডিসেম্বর) বিকাল ৫টার দিকে কক্সবাজারের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম হামীমুন তানজীনের আদালতে তার জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ট্যুরিস্ট পুলিশের পরিদর্শক রুহুল আমিন জানান, মামলার নিয়ম অনুযায়ী ওই নারীকে আদালত আনা হয়। এ সময় তিনি আদালতে জবানবন্দি দেন। এর আগে দুপুর ২টায় ওই নারী ও তার স্বামীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ।

এ দিকে শুক্রবার সন্ধ্যায় কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মো. হাসানুজ্জামান বলেন, “ভুক্তভোগীর অভিযোগ, আদালতের জবানবন্দি, মেডিকেল রিপোর্ট, সাক্ষীদের সাক্ষ্যসহ যাবতীয় বিষয়ে ট্যুরিস্ট পুলিশ তদন্ত করছে। আমরা তাদের সহযোগিতা করছি।”

- বিজ্ঞাপন -

উল্লেখ্য, গত ২২ ডিসেম্বর রাতে স্বামী-সন্তান নিয়ে কক্সবাজারে বেড়াতে এসে ধর্ষণের শিকার হন এক নারী পর্যটক। ভুক্তভোগী ওই নারীর অভিযোগ, সকালে ঢাকা থেকে কক্সবাজারে পৌঁছে হলিডে সী-ল্যান্ডের ২০১ নম্বর কক্ষে ওঠেন। রাতে লাবনি সৈকত থেকে হোটেলে ফেরার পথে এক যুবকের সঙ্গে তার স্বামীর ধাক্কা লাগলে কথা কাটাকাটি শুরু হয়।

এ সময় আরও দুই যুবক ঘটনাস্থলে হাজির হয় এবং তার স্বামী ও সন্তানকে ইজি বাইকে তুলে দিয়ে তাকে ওই এলাকার একটি ঝুপড়ি ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে। এরপর তার স্বামী-সন্তানকে হত্যার ভয় দেখিয়ে শহরের জিয়া গেস্ট ইন নামের একটি হোটেলে নিয়ে যায়।

পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্ত আশিকুল ইসলাম আশিকের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন, ছিনতাই, ইয়াবা ব্যবসাসহ বিভিন্ন অভিযোগে ১৬টি মামলা আছে। তার অন্যতম সহযোগী জিয়ার বিরুদ্ধেও দুটি মামলা আছে। তারা গ্রেপ্তারও হয়েছেন একাধিকবার।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!