প্লিজ
ডাক্তার যখন স্টেথোস্কোপ নিয়ে রোমিকে দেখতে গেল, রোমি বলল, প্লিজ, আমার স্বামীকে ভিতরে ডেকে নিন।
ডাক্তার বললেন, না না, আপনার ভয়ের কিছু নেই। আমি ও রকম নই।
রোমি বলল, না না, আমি তা বলতে চাইনি। আসলে আপনার নার্স বাইরে একা আছে তো…
তেল
পাশের ফ্ল্যাটে গিয়ে মেয়েটি বলল, আন্টি, ঘরে বয়ফ্রেন্ড এসেছে। একটু তেল দিন না…
আন্টি সঙ্গে সঙ্গে ঘরের ভেতর থেকে একটা ছোট্ট ডিবে নিয়ে এসে তার হাতে দিয়ে বলল, তেল নেই গো… এই ভেজলিংটা দিয়ে কাজ চালিয়ে নাও।
প্রচন্ড রেগে মেয়েটি বলল, আপনি যা ভাবছেন, সে জন্য চাইছি না। বয়ফ্রেন্ড এসেছে। পরোটা ভাজব।
ভাই
একটি ছেলের সঙ্গে কথা বলতে দেখে তিন্নিকে ইশারায় ডেকে রাজু বলল, ছেলেটি কে? তুই আমাকে ধোঁকা দিচ্ছিস না তো?
তিন্নি বলল, এ কী বলছিস? ও আমার ভাই।
রাজু সঙ্গে সঙ্গে ছেলেটিকে বলল, নমস্কার দাদা, নমস্কার। বলেই, রাজু যেই ক’পা গেছে, অমনি ওই ছেলেটি বলল, এই ছেলেটি কে? তুমি আমাকে ধোঁকা দিচ্ছ না তো?
তিন্নি বলল, এ কী বলছ, ও আমার ভাই। এত সন্দেহ করলে কী করে হবে বলো তো?
রেডি
ছেলেটি এসে মেয়েটিকে বলল, শুনলাম তোর নাকি বিয়ে ঠিক হয়ে গেছে?
মেয়েটি বলল, হ্যাঁ।
ছেলেটি বলল, সব রেডি?
মেয়েটি বলল, হ্যাঁ হ্যাঁ, মোবাইল ফরোয়ার্ড করে নিয়েছি। দুটো সিমই ফেলে দিয়েছি। ফেসবুক বন্ধ করে দিয়েছি। তুই শুধু মুখটা বন্ধ রাখিস, ব্যাস।
ডিভোর্সের পর
পুরনো বন্ধু এসে তাথৈকে বলল, আরে, বিয়ের আগে তো তোর একটা বাচ্চা ছিল। ডিভোর্সের পর তিনটে হল কী করে!
তাথৈ বলল, আসলে ডিভোর্সের পরে ভুল স্বীকার করার জন্য মাঝে মাঝে ওদের বাড়ি যেতাম তো, তাই…
ঠিক করে বলো
কার কাছে কী শুনে রেগেমেগে এসে প্রেমিক বলল, একদম মিথ্যে কথা বলবে না। ঠিক করে বলো, তুমি কার কার সঙ্গে শুয়েছ?
প্রেমিকা বলল, সত্যি বলব? আমি শুধু তোমার সঙ্গেই শুয়েছি। বাকিরা তো কেউ আমাকে শুতেই দেয়নি।