দেশের ছয় জেলায় হিন্দু সম্প্রদায়, তাদের বাসস্থান ও উপাসনালয়ে হামলার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে এসব ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের নিরাপত্তা বিধানে স্থানীয় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।
রংপুর, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, ফেনী, চাঁদপুর ও নোয়াখালীর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে আগামী ২ মাসের মধ্যে তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।
গত ২১ অক্টোবর সারা দেশে হিন্দু সম্প্রদায়, তাদের বাসস্থান ও উপাসনালয়ে হামলার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। রিটে হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং হিন্দু সম্প্রদায়কে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ দোষী সরকারি কর্মকর্তাদের আদালতে হাজির করার নির্দেশনা চাওয়া হয়।
এছাড়া সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে এমন সব পোস্ট ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে অপসারণের নির্দেশনা চাওয়া হয়।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট অনুপ কুমার সাহা ও মিন্টু চন্দ্র দাস এই রিট দায়ের করেন।হিন্দু সম্প্রদায়ের উপাসনালয় ও বাসস্থানে হামলায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের
দেশের ছয় জেলায় হিন্দু সম্প্রদায়, তাদের বাসস্থান ও উপাসনালয়ে হামলার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে এসব ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের নিরাপত্তা বিধানে স্থানীয় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।
রংপুর, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, ফেনী, চাঁদপুর ও নোয়াখালীর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে আগামী ২ মাসের মধ্যে তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।
গত ২১ অক্টোবর সারা দেশে হিন্দু সম্প্রদায়, তাদের বাসস্থান ও উপাসনালয়ে হামলার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। রিটে হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং হিন্দু সম্প্রদায়কে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ দোষী সরকারি কর্মকর্তাদের আদালতে হাজির করার নির্দেশনা চাওয়া হয়।
এছাড়া সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে এমন সব পোস্ট ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে অপসারণের নির্দেশনা চাওয়া হয়।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট অনুপ কুমার সাহা ও মিন্টু চন্দ্র দাস এই রিট দায়ের করেন।হিন্দু সম্প্রদায়ের উপাসনালয় ও বাসস্থানে হামলায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের
দেশের ছয় জেলায় হিন্দু সম্প্রদায়, তাদের বাসস্থান ও উপাসনালয়ে হামলার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে এসব ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের নিরাপত্তা বিধানে স্থানীয় প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।
রংপুর, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, ফেনী, চাঁদপুর ও নোয়াখালীর চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে আগামী ২ মাসের মধ্যে তদন্ত করে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ অক্টোবর) বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।
গত ২১ অক্টোবর সারা দেশে হিন্দু সম্প্রদায়, তাদের বাসস্থান ও উপাসনালয়ে হামলার ঘটনায় বিচার বিভাগীয় তদন্ত চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। রিটে হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, ক্ষতিগ্রস্তদের পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণ প্রদান এবং হিন্দু সম্প্রদায়কে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ দোষী সরকারি কর্মকর্তাদের আদালতে হাজির করার নির্দেশনা চাওয়া হয়।
এছাড়া সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে এমন সব পোস্ট ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন অনলাইন প্ল্যাটফর্ম থেকে অপসারণের নির্দেশনা চাওয়া হয়।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট অনুপ কুমার সাহা ও মিন্টু চন্দ্র দাস এই রিট দায়ের করেন।