একদিন সন্ধ্যাবেলা বাউলের গান এলো ভেসে। একজন দাঁড়িয়ে ছিল – নিঃশ্বাসের গনগনে আঁচ লাগছিল গায় সে ছিল কাছে অথবা দূরে কিজানি হয়তো তাকে চিনি কিংবা চিনি না কখনও দেখিনি কিংবা দেখে চলেছি অবিরত দেখার ভিতরে আছে অজস্র ফারাক। যতটুকু দেখি তার কতটুকুবা দেখা হয়। দেখার চেয়ে বোধ হয় না দেখাটাই বেশি থাকে, বুকের ভেতর নির্বাক দ্বিধায়।
এই ধরো, নদীতে ঝুলে থাকা সাঁকো রোজ দেখি প্রয়োজনে হই পারাবার। অথচ দুই পাড়ের মুখোমুখি প্রেম। অবহেলার জীর্ণ স্বাক্ষর। সব থেকে যায় অদেখা। দৃশ্যায়নের একমুখী আয়নায়। আবার সেদিন – ভেসে এলো সেই গান তাকে আবারও চিনতে ঝাপসা হয়ে এলো চোখের পাতা এ কি স্মৃতি – অচেতন ঘোর, সংসার। তবু গানটাই যেন সবটুকু – মুখটিকে চেনালো।
সব দেখা-অদেখার পূর্ণতা নির্ধারিত – দৃষ্টির সুক্ষ ভিন্নতায়।
✍️এই নিবন্ধটি সাময়িকীর সুন্দর এবং সহজ জমা ফর্ম ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। আপনার লেখা জমাদিন!