ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত তুর্কি-সিরিয়ানদের সাময়িক ভিসা দিচ্ছে জার্মানি

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত তুরস্ক ও সিরিয়ার নাগরিকরা সাময়িকভাবে জার্মানিতে তাদের আত্মীয়দের কাছে থাকতে পারবেন। খবর সিএনএন।

জার্মানির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ন্যান্সি ফায়েসার বিল্ড নামে একটি পত্রিকাকে শনিবার বলেন, এটি জরুরি সহায়তা। জার্মানিতে থাকা তুরস্ক ও সিরিয়ার পরিবারগুলো ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আত্মীয়দের এনে নিজের বাড়িতে রাখতে পারবেন কোনো ধরনের আমলাতান্ত্রিক জটিলতা ছাড়াই।

তিনি বলেন, নিয়মিত ভিসার মাধ্যমেই এটি করা হবে। দ্রুত এই ভিসা দেওয়া হবে। এর মেয়াদ হবে তিন মাস।

সোমবার ভোরের দিকে ভূমিকম্পটি তুরস্ক ও সিরিয়ায় আঘাত হানে। এতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। সাময়িক ভিসা দেওয়া সিদ্ধান্ত এলো শনিবার। এদিন পর্যন্ত দুই দেশে নিহত বেড়ে ২৯ হাজার ছাড়ায়। লাখ লাখ লোক ঘরছাড়া হয়েছেন।

- বিজ্ঞাপন -

জার্মানিতে ২৯ লাখ তুর্কি বংশোদ্ভূত লোক বসবাস করেন। এর অর্ধেকের বেশিরই তুরস্কের নাগরিকত্ব রয়েছে।

২০১৫-১৬ সালে সাবেক জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল সীমান্ত খুলে দিলে সিরিয়ার ৯ লাখ ২৪ হাজার লোক দেশটিতে প্রবেশ করেন। সেই সময় থেকেই তারা জার্মানিতে বসবাস করে আসছেন। ২০১৪ সালে জার্মানিতে সিরিয়ার নাগরিকের সংখ্যা ছিল ১ লাখ ১৮ হাজার।

জার্মানির পররাষ্ট্রমন্ত্রী আন্নালেনা বায়েরবক শনিবার টুইটারে জানান, জার্মানিতে বসবাসরত পরিবারগুলো যাতে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত স্বজনদের নিয়ে এসে রাখতে পারে, সরকার সেই সহযোগিতা নিশ্চিত করতে চায়।

বায়েরবক জানান, পররাষ্ট্র ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় পদক্ষেপ নিতে টাস্কফোর্স গঠন করেছে। আমাদের লক্ষ্য হলো যতটা সম্ভব আমলাতান্ত্রিক জটিলত কমিয়ে ভিসা দেওয়া যায়। তুরস্কে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি সেখানে ক্ষমতাও বাড়ানো হয়েছে।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!