কথা
হগল মাইয়াই চায় পোলাডা তারে জড়িয়ে ধরুক।
শইলের সবচেয়ে স্পর্ষকাতর জায়গা হৃদয়ে ঠাই দিক তাকে
মোরা যে ভালোবাসায় শইলে ট্যাটু আঁকি। তা আসলে
ভালোনাসার বহিঃপ্রকাশ তুমি যে তীরে গেথেছ ভালোবাসা
তা আসলে তোমার রক্ত নিংরানো কথা
মন
অভিশপ্ত জীবন মোর এতই অসুস্থ যে শারীরিক ও মানসিকভাবে অচল। তাই মুই থাইম্মা আছি বিছানার উপর
এই মিয়ারা কেউ কি আছো মোর লাইগ্গা একটা
মোবাইল টর্চ জ্বালাবে। হেতেই মুই উইঠ্ঠা ষেতে পারি দুই দিকের জানলা খুইল্লা
হেইয়া তোমরা খালি শারীরিক অবস্থার কথা বিবেচনা কর
মনে মনে যে এউক্কা মানুষ হয়ে যেতে পারি কর্পুর হেইয়া দেখোনা তাই তোমাগো জালে সাঁতরায়না মম
প্যারা
প্যারা শব্দটি আবিষ্কার হইছে মোর লাইগ্গা। মুই জীবনে এতোটাই প্যারা পাইছি যে এখন শারীরিক ও মানসিকভাবে অচল। কত কতাইতো কানে আয় মুই কিন্তু হেরে পাত্তাই দিতামনা। এহন দেখি হেইয়াই আমার কালসাপ হইছে আার মুই ব্যগাচ্যাগা, হুমরি খাইয়া পড়ছি চোরাবালুতে
যত্ন
অবশেযে জাইন্মা ফালাইছি
মানুষ গল্প নয় নিজের কথাই বলে।
এইষে মোগো এতো এতো যন্ত্রনা
তাও মানুষ নিজের কতা ভোলেনা
মইররা যায় তাও তার
জীবনের দুঃখকে
সে আলমিরায় তুলে রাখে
ন্যাপথালিন দিয়ে
যাতে হের কষ্ট দেখে অন্যরা শুধরে নিতে পারে
আমরাতো বেবাকটি খেজুর গাছ হের লাইগ্গা
অল্প পানিতেও কষ্টকে বাইররা উঠতে দেই
হেইয়া মনু তুমি ভয় পাইওনা এ কীবনে দুদু
অনাবিল সুখও আছে তাই টাইমলাইনে
তাকে রেখেছি পরম যত্নে
বিশ্বস্ত
মোরা দুজন দুজনকে দেখি নেটে
কেউ হাই হ্যালো করিনা। অথচ একটা
সোময় দুজনেই কি দুরন্ত ভালোবাসায় না
দ্যাহা করতাম। তুমি চলে গেছো হৃদয়কে পিছে ফেলে
মুই তাও অনুসন্ধিৎসু মোন নিয়ে তোমাকে দেহি
তুমিও কি মোরে দ্যাহো চোখের ব্যলকনিতে আলো ফেলে?
নাকি হেইয়া তুমি অন্ধকার হৃদয় নিয়ে চইলা যাচ্ছো এক বিরাট গহ্বরের দিকে। অন্ধকারই আইজ সবচেরে বিশ্বস্ত তোমার
সুখের ঠিকানা
ক্যান মোরা জীবনের ব্যর্থতাগুলি তুইল্লা ধরি আমাদের
সফলতাওতো কোম নয়। তা ভুইল্লা সারাদিন দুঃখবিলাসি
হয়ে থাকি। দুঃখের জিলাপি কড়াইতে জিলাপি ভাজতে ভাজতে নিজের জীবনটাই প্যাচে ফালাইয়া দিছি
আসোনা সহজ সরল হই ঝাইররা ফেলি প্যাচ
তাতেই পাওয়া যাবে সুখের ঠিকানা