ঝড়-ঠান্ডায় বিপর্যস্ত যুক্তরাষ্ট্র, বাড়ছে প্রাণহানি

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে তুষার ঝড় ও অত্যাধিক ঠান্ডায় অন্তত ৩৪ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। ঝড়ের কারণে গত কয়েকদিন ধরে স্থবির হয়ে আছে দেশটির জনজীবন।

ঝড়ে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে নিউ ইয়র্কের বাফেলো শহর। শুধুমাত্র এখানেই মারা গেছেন ৭ জন। ঝড়ের প্রভাবে বাফেলোর অনেক স্থান বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল। তবে বার্তা সংস্থা এপি রোববার (২৫ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, ধীরে ধীরে ফিরতে শুরু করেছে বিদ্যুৎ সংযোগ।

তবে বিমান চলাচল এখনো স্বাভাবিক হয়নি। ফলে বড়দিন উপলক্ষ্যে পরিবারের সঙ্গে যোগ দেওয়ার ইচ্ছা থাকলেও অনেকে তা পারেননি।

ঝড়ের তীব্রতা এতটাই বেশি ছিল যে, এর প্রভাব পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ দিকের রাজ্য টেক্সাস থেকে পার্শ্ববর্তী দেশ কানাডাতেও।

- বিজ্ঞাপন -

নিউইয়র্কের গভর্নর ক্যাথি হোচুল বলেছেন, ‘এবারের ঝড় বাফেলোর ইতিহাসে সবচেয়ে ধ্বংসাত্মক হিসেবে ইতিহাসের পাতায় লেখা থাকবে।’

বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বাফেলোতে যে সাতজন মারা গেছেন তাদের মধ্যে কয়েকজনকে গাড়ির ভেতর এবং তুষারআবৃত রাস্তা থেকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। বাফেলো ছাড়াও ভেরমন্ট, ওহাইও, মিসৌরি, উইসকনসিন, কানসাস এবং কলোরাডোতে ঠাণ্ডা ও ঝড়ে মানুষ মারা যাওয়ার তথ্য পাওয়া গেছে।

বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ঠাণ্ডা পড়েছে পশ্চিম দিকের রাজ্য মন্টানাতে। এ রাজ্যে তাপমাত্রা -৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসেরও নিচে নেমে গেছে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

অন্যদিকে কানাডার কিউবেক এবং ওন্টারিওর মানুষের জনজীবনের ওপরও প্রভাব ফেলেছে এ ঝড়। রোববার কিউবেকের ১২ হাজার গ্রাহকের ঘরে ছিল না বিদ্যুৎ। কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বিদ্যুৎ সংযোগ স্বাভাবিক হতে কয়েকদিন সময় লাগতে পারে।

সূত্র: বিবিসি

- বিজ্ঞাপন -

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!