ইউক্রেন যুদ্ধে দারিদ্র্যের মুখে ৪০ লাখ শিশু: জাতিসংঘ

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

ইউক্রেনে রাশিয়ার অভিযানের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকট পূর্ব ইউরোপ ও মধ্য এশিয়ার ৪০ লাখ শিশুকে দারিদ্র্যের ঠিকে ঠেলে দিয়েছে।

সোমবার (১৭ অক্টোবর) জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ এই তথ্য জানায়। সংস্থাটি বলছে, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে শিশুরা অর্থনৈতিক সংকটের তীব্র বোঝা বহন করছে।

ইউনিসেফ বলেছে, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক সংকটে শিশুরা বড় বোঝা হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এই যুদ্ধ ও ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি ৪০ লাখ শিশুকে দারিদ্র্যের দিকে ঠেলে দিয়েছে, যা ২০২১ সালের তুলনায় ১৯ শতাংশ বেড়েছে।

২২ দেশে জরিপ চালিয়ে এ তথ্য দিয়েছে ইউনিসেফ।

- বিজ্ঞাপন -

ইউক্রেনে ফেব্রুয়ারিতে রুশ হামলা শুরুর পর এ দুটি দেশের শিশুরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

সংস্থাটি বলছে, দরিদ্র পরিবারগুলো তাদের আয়ের সিংহভাগ খাদ্য ও জ্বালানির পেছনে ব্যয় করে। এ ক্ষেত্রে শিশুদের স্বাস্থ্য ও শিক্ষা উপেক্ষিত থাকে। এ ছাড়া শিশুরা সহিংসতা, শোষণ ও অত্যাচারের ঝুঁকিতেও বেশি থাকে।

ইউনিসেফ বলছে, ইউক্রেনে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম দারিদ্র্যের মধ্যে বসবাসকারী শিশু অবস্থান করছে। রোমানিয়াতে এ অবস্থায় রয়েছে, ১,১০,০০০ শিশু।

ইউরোপ ও মধ্য এশিয়ার ইউনিসেফের আঞ্চলিক পরিচালক আফশান খান বলেছেন, এই যুদ্ধের ভয়াবহতার ভুক্তভোগী হয়েছে পুরো অঞ্চলের শিশুরা।

তিনি বলেন, আমরা যদি এখন এই শিশুদের ও পরিবারগুলোকে সমর্থন না করি। তাহলে বহু শিশু জীবন, শিক্ষা ও ভবিষ্যত হারিয়ে ফেলবে।

- বিজ্ঞাপন -

সংস্থাটি বলছে, একটি পরিবার যত বেশি দরিদ্র, তার আয়ের অনুপাতের তত বেশি তাকে খাদ্য ও জ্বালানি বাবদ খরচ করতে হয়। ফলে এতে শিশুদের স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষায় বরাদ্দ থাকবে না।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!