‘ঘোড়েল’ পর্ব – ষোলো

মুসা আলি
মুসা আলি
12 মিনিটে পড়ুন

সাম্প্রতিক সময়ে প্রদীপের মনের আকাশে মালতি এসে নতুন করে ভিড় জমাতে শুরু করেছে। জোর করে বিয়ে দেওয়ার পরেই সেই রাতে সে বাড়ি ছেড়েছিল। পরের দিন সকালে মালতিও ফিরে গিয়েছিল নিজের বাড়িতে। হাসপাতালের বেডে শুয়ে কুমারী মা হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেও ছেলেকে কোলে পায় নি। তারও এক মাস পরে মহানগরী কলকাতা মালতির মূল ঠিকানা হয়ে উঠেছিল। ওই পর্যন্ত প্রদীপের জানা ছিল কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে মালতি কী করে, কবে কবে বাড়িতে ফেরে কিংবা আদৌ বাড়িতে ফেরে কিনা, সেসব খবর প্রদীপের জানা ছিল না। সালিশির দিন থেকে মালতির মাতৃত্ব আর তার পিতৃত্ব নিয়ে যে গুজব বাজারে ছড়িয়ে পড়েছিল, জয়ন্ত দেবনাথের মৃত্যুর পরে তা সম্পূর্ণ উবে গেছে। রঘু এখন আর সুবিমলের পক্ষে নেই, সেই খবরও তার কাছে ছিল। ঘটনাক্রমের টানাপোড়েনে তারও কম লাভ হয় নি, সুবিমলের বাল্যবন্ধু রাজিবুলকে কাছে টানতে পেরেছে সে। ভদ্রলোকের যথেষ্ট হিম্মত আছে, সত্যি কথা স্পষ্ট করে বলতে এতটুকু দ্বিধা করেন না, সেটাই তাঁর উজ্জ্বলতম ব্যক্তিত্বের নমুনা।
প্রদীপ আরও শুনেছিল, সুবিমলসহ অনেকেই মালতিকে পরামর্শ দিয়েছিল তার বিরুদ্ধে কোর্টে কেস করতে, সব খরচ যোগানোর দায়িত্ব তাঁরা নিয়েছিলেন কিন্তু মালতি তাতে রাজি হয় নি। কেন রাজি হল না, সেই কৌতূহল প্রদীপকে আজও মাঝে মাঝে তাড়া করে। ইচ্ছা করলেই মালতি ওদের কথা শুনে কোর্টে যেতে পারত কিন্তু সেই পথে হাঁটে নি সে। কিছু না হোক তাকে নিয়ে বেশ কয়েক মাস টানা হ্যাঁচড়া হত, অবশ্য ডি.এন.এ. টেস্ট হলে আসল সত্যি বের হয়ে আসত।
অরেকটা ভয় প্রদীপকে মাঝেমধ্যে তাড়া করে, মালতি কী আজও স্বামী হিসেবে সর্বত্র তার পরিচয় দিয়ে থাকে? নাকি সেই প্রসঙ্গ নিজের জীবন থেকে মুছে ফেলতে পেরেছে?পরের সোমবার বিশেষ দরকার মিটিয়ে মথুরাপুর স্টেশনের চা দোকানে বসে গল্পগুজবে ব্যস্ত ছিল প্রদীপ। শিয়ালদহ থেকে ট্রেন এসে ঢুকল মথুরাপুর প্লাটফর্মে। একটু পরে প্রদীপ দুচোখ ভরে যা দেখল, বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছিল তার। কোন্ মালতিকে দেখছে সে! সেই জড়োভরত মালতিকে সে আর দেখতে পেল না। একেবারে আধুনিকা, হাতে ঘড়ি, মাথায় চুলে স্যাম্পু করা, চলনে নর্তকীর সমতুল্য, ভারি সুন্দর গুছিয়ে কাপড় পরেছে, দুঠোঁটে চড়া লিপস্টিক দেওয়া, খুব সুন্দর দেখাচ্ছে মালতিকে। গ্রামীণ জীবনের সব আড়ষ্টতা পেরিয়ে মেয়েটো পেরেছে নগরজীবনের উজ্জ্বল আলোয় ভেসে উঠতে।
নিজস্ব মানসিক কৌতূহল আর চেপে রাখতে পারল না প্রদীপ, চায়ের দোকান থেকে বের হয়ে সামনে সামনে হাঁটতে শুরু করল, মূল উদ্দেশ্য যাতে মালতি তাকে দেখতে পায়। আর্য বিদ্যাপীঠের সামনে এসে মালতি নিজেই প্রদীপের পাশে এসে দাঁড়ালো, কেমন আছ বলো?
এতক্ষণ প্রদীপ যে মালতিকে নিয়ে ভাবছিল, মেয়েটা তার চেয়ে অনেক বেশি আধুনিকা। নিজেই কেমন যেন মানসিক আড়ষ্টতায় ডুবে গেল। আশ্চর্য হল এই ভেবে যে তাকে শুরু করতে হল না, মালতি নিজেই কুশল জিজ্ঞাসা করল। সরাসরি প্রদীপদা সম্বোধন করে একটু হাসল মালতি, আজ আবার আমাকে দেখে ভয় পাচ্ছ নাতো? সেদিনের কথা মাঝে মাঝে মনে পড়ে তো?
ভুলে যেতে চাই, তবুও মনে পড়ে বার বার।
আজ তোমাকে কোনো বিপদে ফেলব না প্রদীপদা।
তুমি নতুন মালতি।
আগের ঘটনা নিয়ে আর ভাবি না প্রদীপদা। তোমার মতো অনেক প্রদীপকে নিয়ে আমার দিন চলে যায়, এসবে আর লজ্জা পাই না।
চমকে উঠল প্রদীপ, এসব কী বলছ মালতি?
সে অনেক কথা প্রদীপদা, তা শোনার মতো ধৈর্য বোধ হয় তোমার নেই। বললে নতুন অভিজ্ঞতা হত।
তাহলে পাশের ওই দোকানে চলো, চা খেতে খেতে মনের কথা খুলে বলি।
—জানো প্রদীপদা, তোমাকে ফাঁসানোর জন্য যে সুবিমল আমাকে সামনের আলোয় এনেছিল, আসলে তিনিই ছিলেন—।
আমিও তা পরে জানতে পেরেছি।
তবুও আমার খোঁজখবর নিলে না?
সামাজিক ভয়ে।
সমাজ বলে কিছু আছে নাকি? সুবিমলের কেনা সমাজে ন্যায়নীতি বলে কিছু নেই, নেতৃত্বের তম্বি শেষ কথা, যেমন করে বলবেন, তেমন করে চলতে হবে, এটা জীবন হতে পারে না। জীবন, আর তার স্বপ্ন অনেক বড়ো কথা।
একটা প্রশ্ন জাগছে মনে।
অকপটে বলতে পারো।
শেষ পর্যন্ত কলকাতায় গেলে কেন?
সেই দিক পরিবর্তন আমার জীবনে নতুন ইতিহাস হয়ে গেছে প্রদীপদা। তখন একমাস পূরণ হয় নি। হাসপাতাল থেকে ফিরে এসেছি সদ্যজাত মৃত পুত্র সন্তানের শোক মাথায় নিয়ে। মা বলল, এরকম ঘটে থাকে, আগে নিজের শরীরের দিকে নজর দে। কদিনের মধ্যে সেই চেষ্টায় ডুবে গেলাম, দেখলাম, শরীরটা দ্রুত সেরে উঠছে। আগে যত না সুন্দরী ছিলাম, শরীর সারার পরে নিজেকে আরও সুন্দরী বলে মনে হল। টানা উনত্রিশ দিন রাতে যে মজার ঘটনা ঘটেছিল, তাতেই কলকাতায় যেতে বাধ্য হয়েছিলাম।
তাহলে তো সেই লজ্জার কথা নিজের মুখে বলা চলে না।
কী যে বলো প্রদীপদা, আমার জীবনে লজ্জা বলে আর কিছু আছে নাকি? এখন অনেক সুবিমলকে সঙ্গে নিয়ে আমাকে চলতে হয়। বলতে পারো, লজ্জার মাথা খেয়ে ফেলেছি, শুধু একটা লজ্জা আজও ভুলতে পারি নি।
সেটা কী?
সালিশি থেকে যতক্ষণ তোমার পিছনে পিছনে বউ হিসেবে হাঁটতে পেরেছি ততক্ষণ নিজেকে খুব গর্বিত বলে মনে হয়েছে। শরীরের ভিতরে সুবিমলের উত্তরাধিকার থাকলেও সামাজিক স্তরে নতুন করে পরিচয় খুঁজে পাবার যে চেষ্টা, যে উচ্ছ্বাস ছিল, তাতেই মাঝে মাঝে উদ্বেলিত হয়ে উঠেছি।
নিশ্চয় আমাকে গালমন্দ দিতে ভুল করো না।
ধুত্তর, কী বাজে বকছ তুমি? কিছু সময়ের জন্যে হলেও তো তুমি আমার স্বামীর ভূমিকায় ছিলে। সেই পরিচয়টুকু কম কী? আজও মনে মনে ওই বিশেষ সদ্ধিক্ষণের জন্যে গর্ব অনুভব করি।
বুঝতে পারছি, কলকাতায় কেন গেলে তা লজ্জার কারণে বলতে চাচ্ছ না।
হাসপাতাল থেকে ফেরার উনত্রিশ দিন রাতে ওই ঢ্যামনাটা বারান্দায় উঠে দোর ঠেলতে লাগল। কে রে, বলে জেগে উঠলুম।
চাপা স্বরে বলল, আমি সুবিমল।
তারপর কী করলে?
বিছানা থেকে উঠে ঘরের মেঝেতে আঁতিপাতি করে মুড়ো ঝাঁটাটা খুঁজছি, একটু পরে খুঁজেও পেয়েছি। দরজা খুলে দিয়ে বললাম, কী চাই?
আরে, এভাবে রাগ করছ কেন?
তারপর কী করলাম জানো প্রদীপদা, দিকবিদিক জ্ঞানশূন্য হয়ে মুড়ো ঝাঁটাটা নিয়ে সপাটে মারতে শুরু করলুম। আরে আরে বলতে বলতে ঢ্যামনাটা উঠোনে নামল। বাধ্য হয়ে মুড়ো ঝাঁটাটা সজোরে ছুঁড়ে মারলুম ওই ঢ্যামনার গায়ে। পরের দিন সকালে ঘুম ভাঙলেই রাতের সাহস চরম ভয়ে পরিণত হল। তুমি তো জানো,সুবিমল কী না করতে পারে। লোক লাগিয়ে পরের রাতে আমাকে তুলে নিয়েও যেতে পারত, কিন্তু সেই সুযোগ দিলুম না। চৈত্র মাসের কাঠফাটা রোদ্দুর। দুপুরে যে যার মতো ঘুমিয়ে পড়েছিল, সেই সুযোগে কলকাতার উদ্দেশ্যে বের হয়ে পড়লাম। সবচেয়ে ভয় করছিল আমার শরীর নিয়ে। কলকাতার দিকে যত এগোতে লাগলুম, সেই ভয় আমার মনের উপর চেপে বসল।
এখন সেই ভয় আছে নাকি?
কী পাগল সোয়ামি রে, কেবল ভুলভাল বকছে। যত দিন পার হয়েছে তত বেশি করে বাবুরা একরাতের জন্যে সোয়ামি হতে থাকল। এখন তো একটু কাপড় তুলে বাবুদের পায়ে জড়িয়ে ধরার সুযোগ করে দিই। বাবুদের কাছে আমার শরীরের চেয়ে দুটো পা অনেক বেশি আদর পায়। এভাবেই বেশ চলছে।
এটা কোনো জীবন হল?
তা হল না, এখন যদি বলি, সব ভুলে গিয়ে আমাকে সারা জীবনের জন্যে পোষো, পারবে মেনে নিতে? চরিত্র নষ্ট হলে সব দোষ মেয়েদের উপর চাপিয়ে দেওয়া হয়, কিন্তু যে পুরুষ তাকে নষ্ট করল, তাকে নিয়ে সমাজ আজও ভেবেছে কী? ভাবতে শিখলে এতদিনে মাথার উপরে থাকা ওই ঢ্যামনাটা পায়ের তলায় পড়ে যেত। তা হয়েছে কী? সালিশিতে বসে তুমিই তো আমাকে স্ত্রী হিসেবে মেনে নিয়েছিলে, তারপর বাড়িতে ফিরে চোরের মতো পালিয়ে গেলে কেন? এখন কলকাতায় থাকি, তোমার চেয়ে অনেক ভালো ভালো নাগর আমার কপালে জোটে,জীবন বেশ কেটে যায়। একটা পুরুষের সুখে পোষায় না আমার। পরের রাতে আরেকটা বাবু শরীর পাই, বেশ চলে, মন না চললেও শেষ রাতে বাবুর পাশবিকতায় শরীরটা চলতে চলতে একসময় চরম ঘৃণায় নেতিয়ে পড়ে। এছাড়া দ্বিতীয় উপায় নেই প্রদীপদা। এ লাইনে নেমে ফিরে আসাও চরম বিপদের। তোমাকে একটা অনুরোধ করব?
কী বলো।
এসব শুনে নিশ্চয় আমার প্রতি শুধু ঘৃণাই জাগছে মনে। ভাবছ সুচরির সঙ্গে তোমার মেলবন্ধনের যে পবিত্রতা, তার কণামাত্র আমার জীবনে নেই। তা ভাবতেই পারো। আসলে এ দেশে ভালোবাসা সময়ের মূল্যে কখনো খুব দামী, কখনো একেবারে মূল্যহীন। তোমার কাছ থেকে সুচরিকে ছিনিয়ে নেওয়ার জন্যেই তো সুবিমলের মতো পাষণ্ড এত গভীর কূটনীতি খেলতে চেয়েছিল। তার পরেও ঢ্যামনাকে ঝাঁটা মেরেছিলুম বলে এখন মাঝে মাঝে খুব দুঃখ হয়। মালদার পার্টি হিসেবে ভালোই। এই যেমন আজকে বাড়ি ফিরছি, ঝাঁটা না মারলে বাঁদরটাকে ডেকে নিতে পারতুম, একটা বড়ো অঙ্কের টাকা আসত, মায়ের হাতে তুলে দিয়ে আবার নিশ্চিন্তে কলকাতায় ফিরতে পারতুম।
এসবের জন্যে তোমার মধ্যে কোনো অনুশোচনা জাগে না?
সব অনুশোচনা জীবন থেকে মুছে ফেলতে পেরেছি প্রদীপদা, শুধু একটাই ভাবাবেগ আজও আষ্টেপিষ্টে জড়িয়ে আছে যা তোমাকে বলতে পারব না।
একটা অনুশোচনায় এত দ্বিধা?
কৌশল করে শুনতে চাচ্ছ?
বলতে না চাইলে শুনব না।
তোমার ভিতরের খিদেটা বুঝেছি। আবেগে মালতির শরীর বার দুই কেঁপে উঠল, প্রদীপের দুহাত সজোরে জড়িয়ে ধরে বলল, একটা অনুরোধ রাখবে?
—বললে ভেবে দেখতে পারি।
আগে মরলে শ্মশানে নিয়ে গিয়ে স্বামী হিসেবে মুখাগ্নিটুকু করে দেবে?
প্রদীপ আবেগে কম্পিত হল। এর নাম নারী জীবন। মনের অজান্তে স্বামীর প্রতি যে দুর্বলতা তা মরেও মরতে চায় না। নিজেকে কেমন যেন দিশেহারা মনে হল প্রদীপের। কী উত্তর দেবে ভেবে পেল না। স্তম্ভিত মুখে বসে থাকল, দুচোখ মালতির দিকে।
উত্তর দিচ্ছ না যে?
তুমি যে মরা ছেলে জন্ম দাও নি, পরে সেই খবর পেয়েছ কী?
তাহলে কী সে এখনও বেঁচে আছে?
কোথায় আছে তাও জানি।
আধুনিকা মালতি কেমন যেন জবুথবু হয়ে গেল, সেই তোড়ফোঁড় আর নেই। ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠে বলল, সত্যি বলছ প্রদীপদা?
যা বাস্তব তাই বলছি।
তাহলে জ্ঞান ফিরে পেয়ে কোলের কাছে মরা ছেলে দেখলুম কী করে?
সুবিমল টাকার লোভ দেখিয়ে ডাক্তার তপতী চ্যাটার্জীকে ম্যানেজ করে তোমার ছেলেকে পাচার করে দিয়েছিল।
মালতি হাউমাউ করে কাঁদতে শুরু করল।
এভাবে কাঁদতে নেই মালতি।
জানো প্রদীপদা, মরা ছেলের শোক ভুলে উনত্রিশ দিন রাতে শুয়োরটাকে ঝাঁটা পেটা করার পরে মনে হয়েছিল, যে কোনো মূল্যে পৃথিবীর সব ভালো পুরুষকে পুষতে হবে, এভাবে দেহ দিয়ে দুনিয়া জয়ের নেশা পেয়ে বসেছিল কিন্তু তা যে কত বড়ো ভুল, এখন তা বুঝতে পারছি। নারীর সবচেয়ে বড়ো গুণ মাতৃত্ব। তা যদি বেঁচে থাকে, তাহলে সন্তানের মুখ চেয়ে হাজার দারিদ্রতা নিয়ে দিব্যি বেঁচে থাকা যায়। সেই সুযোগটুকু তুমি আমাকে দিতে পারলে না? অন্তত মায়ের কাছে খবরটা পৌঁছে দিলে তো এ নষ্ট জীবন শুরু করতে হত না। শেষ পর্যন্ত তুমি সুবিমলের মতো পাষণ্ড হয়ে গেলে?
আমার কথা শোনো মালতি।
শুনে আর লাভ কী? মালতি রাগ করে উঠে দাঁড়ালো, চলতেও শুরু করল, মুহূর্তে প্রদীপের চোখের নাগাল এড়িয়ে পথচলতি জনতার স্রোতে মিশে গেল। স্তম্ভিত প্রদীপ ভাবনার স্রোতে ভাসতে ভাসতে কেমন যেন আনমনা। একজন মা ছেলের জন্যে এভাবেই সর্বত্যাগী হতে পারে? মনে পড়ল নিজের মায়ের কথা। সালিশির রাতে মালতিকে ফেলে পালিয়ে আসার সময় পিছন থেকে বলেছিল,চলে যাচ্ছিস রে খোকা? তোকে ছেড়ে একা থাকব কী করে? মালতির কান্নার মধ্যে নিজের মায়ের সেই ছবি দেখতে পেল প্রদীপ। মাতৃত্বের সাযুজ্যে দুজন নারীর জীবনে এত মিল থাকতে পারে?

চলবে…

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
লেখক: মুসা আলি
শিক্ষক জীবনের ৫৫ বছরে এসে সাহিত্যচর্চা শুরু। ইতিমধ্যে পঞ্চাশের বেশি উপন্যাসের মনসবদার। গল্প উপন্যাস লেখার ক্ষেত্রে দীর্ঘ জীবন পরিক্রমায় কঠোর বিশ্বাসী। এখন বিদগ্ধ পাঠক শুধুমাত্র কাহিনি বা চরিত্র খোঁজেন না বরং তার ভিতরে লেখক এর নিজস্ব গভীর মনন আবিষ্কার করতে চান। ঔপন্যাসিক মুসা আলি দীর্ঘ জীবন পরিক্রমার জাদুতে তার নিজস্ব মনন দিয়ে বাঙালি পাঠককে ঋদ্ধ ও সমৃদ্ধ করে তুলতে বদ্ধপরিকর।
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!