ক্যাম্পাসে ফিরলেন বন্যায় আটকা পড়া ঢাবি শিক্ষার্থীরা

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

সুনামগঞ্জ ভ্রমণে গিয়ে বন্যায় আটকা পড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ২১ শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসে ফিরেছেন। তিনজন সেনা সদস্যের তত্ত্বাবধানে তাদেরকে রোববার (১৯ জুন) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে টিএসসিতে পৌঁছে দেওয়া হয়।

তাদের মধ্যে ১৯ জন বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী, বাকি দুজন অন্য বিভাগের।

ক্যাম্পাসে ফেরার বিষয়টি রাতেই নিশ্চিত করেছেন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী শোয়াইব আহমেদ।

তিনি বলেন, অবশেষে আমরা ক্যাম্পাসে এসে পোঁছেছি। সবার সহযোগিতায় অনেক বড় বিপদ থেকে আমরা রক্ষা পেয়েছি। আমরা সবাই সুস্থ ও মানসিকভাবে শক্ত আছি। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, পুলিশ, সেনাবাহিনী, সাংবাদিকসহ সবার প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ।

- বিজ্ঞাপন -

এর আগে, গত ১৪ জুন তারা সুনামগঞ্জে ভ্রমণে যান। ১৬ জুন সেখানে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হলে তারা শিমুল বাগান থেকে শহরের পানসী রেস্তোরাঁয় পৌঁছান। পরে তাদেরকে উদ্ধার করে সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসন ১৭ জুন দুপুরে ‘কপোতাক্ষ-অনির্বাণ টুরিস্ট বোট’ নামের একটি নৌযানে করে তাদেরসহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থীকে সিলেটের উদ্দেশে পাঠায়।

রওনা হওয়ার পর ওই দিন রাত সাড়ে ৮টার দিকে প্রবল স্রোত ও বৃষ্টিতে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে নৌযানটি সুনামগঞ্জের দোয়ারা বাজার সংলগ্ন সুরমা নদীর চরে আটকে যায়। পরে নৌযানটি ছাতক ফেরী ঘাটে নোঙর করতে সক্ষম হয়। সেখান থেকে রোববার সকালে তাদের উদ্ধার করে সেনাবাহিনী।

সেনাবাহিনীর উদ্ধার শেষে বোটে করে দুপুরের দিকে তারা সিলেট ক্যান্টনমেন্টে পৌঁছান। সেখানে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও ছিল। তারপর তাদেরকে সেনাবাহিনীর নিজস্ব মিনি বাসে তাদেরকে ঢাবি ক্যাম্পাসে পৌঁছে দেওয়া হয়।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!