লিবিয়ায় উপকূলে আটক ৪০০ বাংলাদেশির পরিচয় নিশ্চিত করেছে দূতাবাস

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

ভূমধ্যসাগর পাড়ি দিয়ে অবৈধভাবে ইউরোপে যাওয়ার চেষ্টাকা আটক পাঁচ শতাধিক ব্যক্তির মধ্যে ৪০০ জন বাংলাদেশি বলে নিশ্চিত করেছে লিবিয়ায় অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাস। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানা গেছে।

মঙ্গলবার (২৬ এপ্রিল) রাতে রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল এসএম শামীম উজ জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, “আমরা ইতোমধ্যে ৪০০ জনের সঙ্গে কথা বলেছি। তারা সবাই বাংলাদেশি। তাদের মধ্যে ২৪৪ জন স্বেচ্ছায় দেশে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তাদের নিবন্ধন করা হয়েছে। বাকি ১৫৬ জন দেশে ফেরত যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ না করায় তাদের নিবন্ধন করা যায়নি।”

এসএম শামীম উজ জামান আরও বলেন, “এখানে ঈদের ছুটি খুব শিগগিরই শুরু হয়ে যাবে। ফলে ফেরত পাঠানোর কার্যক্রম কিছুটা ধীরগতিতে হবে। আশা করছি, আগামী মাসের ১৫ তারিখ নাগাদ হয়তো তাদের দেশে ফেরত পাঠানো শুরু হতে পারে।”

- বিজ্ঞাপন -

এদিকে লিবিয়ায় আটক ওই পাঁচ শতাধিক ব্যক্তিকে সেফ হোমে রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।

তিনি বলেন, “ভূমধ্যসাগর উপকূল হয়ে ইউরোপ যাওয়া কম‌ছে না। মানবপাচার রোধে সরকার কঠোর অবস্থানে যাবে।”

এর আগে, শনিবার লিবিয়ার পূর্ব উপকূলীয় জেলা মিসরাতা থেকে তাদের আটক করা হয়।

লিবিয়াতে ইংরেজি দৈনিক লিবিয়া অবজারভার ও স্যাটেলাইট টিভি আল –আহরার পুলিশের বরাত দিয়ে এই খবর জানিয়েছে।

পরে লিবিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মেজর জেনারেল এস এম শামীম উজ জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

- বিজ্ঞাপন -

তিনি, বাংলাদেশিসহ অবৈধ অভিবাসীদের লিবিয়ার জারিখ উপকূল থেকে নৌকায় করে ইউরোপের উদ্দেশে যাওয়ার সময় তাদের আটক করা হয়।

তিনি জানান, সেখান থেকে মোট ৫৪১ জনকে আটক করা হয়। তাদের মধ্যে অধিকাংশই বাংলাদেশি বলে ধারণা করা হচ্ছে।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!