১ লাখ টাকার জাল নোটের বিনিময়ে বিকাশে আসে ৩০ হাজার

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

খুলনায় জাল নোটের সবচেয়ে একটি বড় চালানসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ২ লাখ ৮২ হাজার টাকার জাল নোটের এ চালানকে বলা হচ্ছে “স্মরণকালের সবচেয়ে বড়” চালান। গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে মিলেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। তারা জানায়, এক লাখ টাকা মূল্যের জাল নোটের বিনিময় হয় ৩০ হাজার আসল টাকায়।

খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) ডিবির ডেপুটি কমিশনার বি এম নূরুজ্জামান বলেন, “খুলনায় জাল নোট ব্যবসার মূল হোতা সিলেটের মো. জমির উদ্দিন। তার বাড়ি সিলেটের লামা গ্রামে। তাকে সোমবার গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সে গোপালগঞ্জের এক ব্যক্তির কাছ থেকে ৩০ হাজার টাকায় এক লাখ টাকার জাল নোট কিনেছে। ৯ এপ্রিল ওই ব্যবসায়ীকে বিকাশের মাধ্যমে ত্রিশ হাজার টাকা পাঠানো হলে পরদিন সে জাল নোটগুলো খুলনায় পাঠিয়ে দেয়। সে চার বছর ধরে জাল নোটের কারবার করে আসছে। এর আগে একবার এ ব্যবসা করতে গিয়ে পুলিশে কাছে আটক হয়েছিল।”

পুলিশ জানায়, দুই বছর আগে সাঈদ নামে এক ব্যক্তির সঙ্গে পরিচয় হয় জমিরের। সাঈদের বাসা থেকে এ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছিলেন বলে স্বীকার করেছেন তিনি।

কেএমপির ডেপুটি কমিশনার (ডিবি) আরও বলেন, খুলনা মহানগরীর ছোট বয়রা এলাকা থেকে মো. সাঈদ (৩৭) এবং মো. সানি আহম্মেদকেও (৩০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা দীর্ঘদিন যাবৎ খুলনা মহানগরসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় অবৈধ জাল টাকার ব্যবসা করে আসছে। মাঝে মধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে আটক হলেও জামিনে বেরিয়ে আবার এ পেশায় ভেড়ে তারা।
তিনি বলেন, “অভিযুক্তদের পরিবারও তাদের এ ব্যবসার কথা জানে। এসব করেই তারা সংসার চালায়।”

- বিজ্ঞাপন -

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

বিষয়:
এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!