রাশিয়ার হামলায় কিয়েভে শিশুসহ শতাধিক নিহত

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

রাশিয়ান সামরিক বাহিনীর আক্রমণের পর থেকে ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে ১০০ জনের বেশি বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। সোমবার (২৮ মার্চ) কিয়েভের মেয়র ভিতালি ক্লিৎস্কোর বরাত দিয়ে সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ তথ্য জানিয়েছে।

মেয়র দাবি করে বলেন, রাশিয়া ইউক্রেনে আক্রমণ করার পর থেকে রাজধানী কিয়েভে শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এরা সবাই সাধারণ জনগণ। এছাড়াও যুদ্ধ শুরুর পর থেকে ধ্বংস হয়েছে কিয়েভের ৮২টি বহুতল ভবন।

ক্লিৎস্কো বলেন, যুদ্ধে শহরের চার শিশু প্রাণ হারিয়েছে। ১৬ জন আহত শিশু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।

এদিকে নিহতের মধ্যে ২০টিরও বেশি লাশ সরকার শনাক্ত করতে পারেনি বলেও জানান তিনি। যদিও বিবিসি স্বাধীনভাবে এসব দাবির সত্যতা যাচাই করতে পারেনি।

- বিজ্ঞাপন -

সোমবার টেলিভিশনে সম্প্রচারিত এক ভাষণে ইউক্রেনের উপ প্রতিরক্ষামন্ত্রী হান্না মালিয়ার জানিয়েছেন, কিয়েভকে বিচ্ছিন্ন করা এবং সেখানে অবস্থানরত ইউক্রেনীয় সেনাদের রসদপত্রের সরবরাহ বন্ধে রাজধানীর চারপাশ ঘিরে করিডোর তৈরি করছে রুশ সেনারা। তবে রাজধানীর ভেতরে রুশ সেনাদের প্রবেশ ঠেকাতে লড়াই অব্যাহত রেখেছে ইউক্রেনের সেনাবাহিনী।

ভাষণে হান্না বলেন, ‘শত্রুরা কিয়েভের চারদিক ঘিরে ফেলছে। রাজধানীতে ঢোকার সড়কগুলো বন্ধ করে করিডোর তৈরি করছে তারা।’

‘তবে কিয়েভে আমাদের প্রতিরক্ষা বাহিনীর লড়াই অব্যাহত আছে। আগ্রাসীদের প্রতিহত করতে আমদের সেনাবাহিনী, বিমান বাহিনী ও বিশেষ বাহিনীর সেনারা মরণপণ লড়াই করে যাচ্ছেন। রাজধানীর সাধারণ বেসামরিক মানুষও এই লড়াইয়ে যোগ দিয়েছে।’

‘আমার মনে হয়, আমাদের প্রত্যেকেরই প্রকৃত সত্য সম্পর্কে ধারণা থাকা উচিত। আর সেটি হলো— শত্রুরা কিয়েভ দখল করতে চায় এবং তারা এই লক্ষ্য সহজে ছাড়বে না। কারণ তারা জানে, কিয়েভ দখল করা মানে পুরো ইউক্রেনের দখল নেওয়া।’

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!