সোমবার (৭ ফেব্রুয়ারি) জার্মানির গ্লোবাল ইনিশিয়েটিভ অন শেয়ারিং অল ইনফ্লুয়েঞ্জা (জিআইএসএআইডি) আরও ৮১ জনের শরীরে এই ভ্যারিয়েন্টের উপস্থিতির কথা জানিয়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে এই ভ্যারিয়েন্টে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ১৮৭ জনে পৌঁছেছে।
সর্বশেষ শনাক্তগুলো প্রাভা হেলথের ল্যাবে পরীক্ষা করা হয়েছে, পরবর্তীতে সেগুলোকে বাংলাদেশ বৈজ্ঞানিক ও শিল্প গবেষণা কাউন্সিলের (বিসিএসআইআর) জিনোমিক রিসার্চ ল্যাবে জমা দেওয়া হয়।
বাংলাদেশে গত বছরের ১১ ডিসেম্বর সর্বপ্রথম বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের দুই সদস্যের দেহে এই ভ্যারিয়েন্টের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। সে সময় তারা করোনাভাইরাস আক্রান্ত হওয়ায় জিম্বাবুয়েতে অনুষ্ঠিত আইসিসি নারী বিশ্বকাপ ক্রিকেটের বাছাইপর্ব না খেলেই ফিরে আসেন।
করোনাভাইরাস মহামারির এই ধরনটিকে সবচেয়ে বেশি সংক্রামক বলে ধারণা করছে বিজ্ঞানীরা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক গত ২১ জানুয়ারি জানান, বাংলাদেশে ওমিক্রনের কমিউনিটি ট্রান্সমিশনের ফলে ধীরে ধীরে এটি ডেল্টার জায়গা নিয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র ডা. মো. নাজমুল ইসলাম বলেছেন, ওমিক্রন কমিউনিটি পর্যায়ে ছড়িয়ে পড়েছে। এটি আক্রান্তের লক্ষণগুলোর সঙ্গে “মৌসুমী ফ্লু”র মিল রয়েছে।