ঢাকায় করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রনের অন্তত তিনটি উপ-ধরন (সাব টাইপ) পাওয়া গেছে বলে সম্পূর্ণ জিনোম সিকোয়েন্স গবেষণায় জানা গেছে। অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা ট্রিবিউন এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। সোমবার (২৪ জানুয়ারি) আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশের (আইসিডিডিআর,বি) প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকায় ওমিক্রনের যে তিনটি উপ-ধরন আছে সেগুলো আফ্রিকান, ইউরো-আমেরিকান এবং এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের ওমিক্রন ধরনের সঙ্গে মিলে যায়। গবেষণায় আক্রান্তদের সঙ্গে কথা বলে তথ্য যুক্ত করা হয়েছে।
এতে আরও বলা হয়, ওমিক্রনে আক্রান্ত ২৯ জনের মধ্যে ২৭ জনের মৃদু উপসর্গ কিংবা কোনো উপসর্গও ছিল না। ২৪ জন টিকার দুই ডোজ নিয়েছিলেন, বুস্টার ডোজ নিয়েছেন একজন। একজন শুধু একদিনের জন্য হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।
বাংলাদেশে গত বছরের ৬ ডিসেম্বর প্রথমবারের মতো ওমিক্রন শনাক্ত হয়। ওই মাসেই আইসিডিডিআরবির ল্যাবে পরীক্ষা করা ঢাকা শহরের ৭৭ জন করোনাভাইরাস রোগীর মধ্যে পাঁচজনের নমুনায় ওমিক্রন শনাক্ত করা হয়েছিল। অন্যগুলো ছিল ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট।