আলোচিত রেইন্ট্রিতে ধর্ষণ মামলার রায় আজ

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার বনানীর রেইনট্রি হোটেলে দুই শিক্ষার্থী ধর্ষণের অভিযোগে আপন জুয়েলার্সের কর্ণধার দিলদার আহমেদের ছেলে সাফাত আহমেদসহ পাঁচ আসামির মামলার রায় হবে বুধবার (২৭ অক্টোবর)। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর বিচারক বেগম মোছা. কামরুন্নাহারের আদালতে রায়ের জন্য দিন ধার্য আছে।

১২ অক্টোবর এই মামলার রায়ের দিন ধার্য ছিল। তবে সেদিন ওই আদালতের বিচারক অসুস্থতার কারণে ছুটিতে থাকায় ভারপ্রাপ্ত বিচারক আল মামুন রায়ের তারিখ পিছিয়ে দেন৷

মামলার অপর আসামিরা হলেন- সাফাত আহমেদের বন্ধু সাদমান সাকিফ, নাঈম আশরাফ ওরফে এইচ এম হালিম, সাফাতের দেহরক্ষী রহমত আলী ও গাড়িচালক বিল্লাল হোসেন।

গত ৩ অক্টোবর এই মামলায় রাষ্ট্র এবং আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায়ের জন্য ১২ অক্টোবর দিন ধার্য করা হয়। মামলার সব আসামিই জামিনে ছিলেন। ওইদিন তাদের জামিন বাতিল করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।

- বিজ্ঞাপন -

২০১৮ সালের ১৩ জুলাই আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেওয়া হয়। চলতি বছর ২২ আগস্ট মামলাটিতে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়। চার্জশিটভুক্ত ৪৭ সাক্ষীর মধ্যে ২২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করেছেন আদালত।

প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের ২৮ মার্চ জন্মদিনের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানিয়ে অস্ত্রের মুখে দুই ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগে ৬ মে বনানী থানায় পাঁচ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। ২০১৮ সালের ৭ জুন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের উইমেন সাপোর্ট অ্যান্ড ইনভেস্টিগেশন ডিভিশনের (ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার) পরিদর্শক ইসমত আরা এমি পাঁচ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করেন।

অভিযোগপত্রে আসামি সাফাত আহমেদ ও নাঈম আশরাফ ওরফে এইচ এম হালিমের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ৯(১) ধারায় সরাসরি ধর্ষণের অভিযোগ করা হয়। অপর আসামি সাদমান সাকিফ, রহমত আলী ও বিল্লাল হোসেনের বিরুদ্ধে ওই আইনের ৩০ ধারায় ধর্ষণের সহযোগিতার অভিযোগ করা হয়।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!