বাংলাদেশে বন্ধের তালিকায় অবৈধ ২ লাখ হ্যান্ডসেট

সাময়িকী ডেস্ক
সাময়িকী ডেস্ক
2 মিনিটে পড়ুন

বাংলাদেশে চলতি মাসের প্রথম পাঁচ দিনে দুই লাখের বেশি অবৈধ মোবাইল হ্যান্ডসেট ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি রেজিস্টার (এনইআইআর) সিস্টেমে নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে। সেসব মোবাইল ফোনের গ্রাহকদের বার্তা পাঠিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।

বিটিআরসি জানিয়েছে, বৈধ করার সপক্ষে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস দিতে না পারলে সেগুলো বন্ধ করে দেওয়া হবে।

বৃহস্পতিবার (০৭ অক্টোবর) বিটিআরসি এক পরিসংখ্যানে জানায়, গত ১ অক্টোবর থেকে পাঁচ লাখ ৮৭ হাজার ৭৫৭ হ্যান্ডসেট নিবন্ধনের জন্য আবেদন করে। এরমধ্যে বৈধ তিন লাখ ৭৮ হাজার ৭৫৩ এবং অবৈধ দুই লাখ আট হাজার চারটি সেট।

কমিশনের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অবৈধ দুই লাখের বেশি মোবাইল সেটের গ্রাহককে বার্তা পাঠানো হয়েছে যাতে তারা প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দেখিয়ে নিবন্ধন করে নেয়। অন্যথায় বন্ধ করে দেওয়া হবে।

- বিজ্ঞাপন -

এ বিষয়ে বিটিআরসির উপপরিচালক মো. জাকির হোসেন খান বলেন, অবৈধ মোবাইল ফোন বিক্রি না করতে দোকানদারদের বলা হয়েছে। কেউ অবৈধ ফোন বিক্রি করলে এবং তা বন্ধ হয়ে গেলে গ্রাহককে টাকা ফেরত দিতে বলা হয়েছে।

বিটিআরসি এক নির্দেশনায় জানিয়েছে, জাতীয় পরিচিতি ও নিবন্ধিত সিম কার্ডের সঙ্গে ট্যাগিং করে প্রতিটি মোবাইল ফোন নিবন্ধনের মাধ্যমে বিভিন্ন সরকারি সেবা গ্রহণ-প্রদান নিশ্চিত করা, অবৈধভাবে উৎপাদিত/আমদানিকৃত মোবাইল ফোনের ব্যবহার বন্ধ করার মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব আহরণ নিশ্চিত করা, ব্যবহৃত মোবাইল ফোনের চুরি ও অবৈধ ব্যবহার রোধ করা এবং জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোকে সহায়তা প্রদানের উদ্দেশে ১ জুলাই এনইআইআর কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে।

গত ১ অক্টোবর থেকে নেটওয়ার্কে নতুনভাবে সংযুক্ত সব অবৈধ হ্যান্ডসেটের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হচ্ছে।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!