শাহজাদপুরে খেলার মাঠে জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবী

শাহজাদপুর প্রতিনিধি
শাহজাদপুর প্রতিনিধি
2 মিনিটে পড়ুন
ছবি: শামছুর রহমান শিশির

অল্প বৃষ্টিতেই বিদ্যালয়ের মাঠ যেন জলাবদ্ধতা হয়ে যায়। পানি নিষ্কাশনের জন্য নেই কোনো ব্যবস্থা! করোনাকালে বিদ্যালয় বন্ধ। শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ে আসে না। জলাবদ্ধতা থাকায় খেলাধুলা থেকে বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা, জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলার খাষসাতবাড়ীয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠ এভাবে প্রায় দুই মাস ধরে জলাবদ্ধ হয়ে আছে।

এ ব্যপারে খাষসাতবাড়ীয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোবাক্ষর হোসেন বলেন, প্রায় দুই মাস ধরে বিদ্যালয়ের মাঠে বৃষ্টির পানি জমে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বিদ্যালয়ের মাঠের চতুর্দিকে রাস্তা থাকায় পানি নিষ্কাশন কোন ব্যবস্থা নেই। ফলে বৃষ্টির পানি বিদ্যালয়ের মাঠে জমা হয়ে জলাবদ্ধতা হয়ে থাকে।

ওই বিদ্যালয়ের সিনিয়র সহকারী শিক্ষক গোলাম ছোরোয়ার হোসেন জানান, এই বিদ্যালয়ে প্রায় ১ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে। একদিকে করোনায় স্কুল বন্ধ অন্য দিকে মাঠে জলাবদ্ধতা থাকায় কেউ খেলাধুলা করতে পারছে না। জলাবদ্ধতা থাকায় ছেলেরা খেলাধুলার বিকাশ ঘটাতে পারছে না।

- বিজ্ঞাপন -

মানবতা ও পরিবেশ কর্মী মামুন বিশ্বাস জানান, মাঠটির অবস্থান স্কুলের সামনে।জলাবদ্ধতার কারনে শিক্ষার্থীরা সহ স্থানীয়রা খেলাধুলা করতে পারছেনা। দীর্ঘদিন ধরে জলাবদ্ধতার কারণে বন্ধ রয়েছে খেলাধুলাসহ সার্বিক কার্যক্রম। আশা করি উপজেলা প্রশাসন জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন।

শাহজাদপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শাহ মোঃ শামসুজ্জোহা জানান,খাষসাতবাড়ীয়া উচ্চবিদ্যালয় মাঠের জলাবদ্ধতার বিষয়টি আমার জানা ছিল না। আজকে জানলাম আমি খুব দ্রুত ওই স্কুল মাঠ সরেজমিন পরিদর্শন করে জলাবদ্ধতা নিরসন ও পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করে মাঠটি খেলার উপযোগী করে তুলবো।

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!