গল্প: মজদুরকো হৌশলে

ড. সৌমিত্র কুমার চৌধুরী
ড. সৌমিত্র কুমার চৌধুরী
10 মিনিটে পড়ুন
ছবি: সংগৃহীত

তখনই আমরা ছুটে গেছিলাম। প্রিন্ট মিডিয়া টিভি চ্যানেলের ডজন দুয়েক রিপোর্টার ফটোগ্রাফার। প্রচুর ভিড়। হাজার হাজার পরিযায়ী শ্রমিক। পুলিশ ওদের উপর লাঠি চালানো শুরু করেছে। পুলিশের কর্ডন ভেঙে আমারাও এগিয়ে গেলাম। লাঠির বাড়ি খেয়েও মানুষগুলো কেমন শান্ত। মুখে তেমন কথা নেই। কথা ছড়িয়ে আছে ওদের চোখ মুখ শরীর জুড়ে। আমার ক্যামেরাম্যান বলল, ‘দাদা, দেখো। মজদুরকো হৌশলে দেখো’।

হাম কাহা জায়েগা মা?
আপনা ঘর। আপনা দেশ।
এ জাগা হামারা নহি?
নহি। হাম বাহার কা আদমি। বাইরের লোক আছি আমরা।
দেশ ক্যায়সে যায়েগা মা?
পয়দাল। বাস রেল সব তো বন্ধ্‌।
পারবো না মা।
পায়ে তো জুতা আছে তোর। দেখ্‌ কত বাচ্চা দেখ খালি পায়ে হাঁটছে।
সোনা নিরুত্তর। বীণার ছেলে সোনা। চার বছরের। তিন বছর এখানে থেকে বাংলা ভুলে গেছে। বুঝতে পারে, বলতে পারে না। মায়ের সাথে কথা বলতে বলতে দু’চোখে জড়ানো ঘুম কচলে গেল সোনার। চারদিকে তাকিয়ে বলল, ‘আচ্ছা’।
তখনও আকাশের গায়ে ভোরের হাল্কা কালো চাদর। চাদর ভেদ করে সূর্যের আলো অল্প অল্প ফুটছে। হালকা আলোয় বাইরে বেরিয়ে এসে টালির ঘরের দিকে একবার তকাল ভুবনেশ। এই প্রথম, বাইরে যাচ্ছে কিন্তু তালা বন্ধ করল না ঘর। তেমনি আদেশ সত্‌ প্রসাদের। এলাকার একশ ঘরের মালিক লোকটা। পরশু রাত্তিরে ঘর ভাড়া হাতে নিয়ে ভারী গলায় বলেছিল, ‘সামান লেকে সুবে ঘর ছোড় দো’।
ঘর ছেড়ে দিয়ে বাইরের মাটিতে দাঁড়িয়ে বড় একটা শ্বাস ফেলল ভুবনেশ। নিঃশব্দে বড় টিনের সুটকেসটা মাথায় তুলে নিল। হাতে জামা কাপড়ের একটা ছোট ব্যাগ। বীণার ঘাড়ে খাবার আর বাসন ভর্তি চটের একটা বড় থলি। আরেক হাত দিয়ে ছেলেকে ধরে আছে বীণা।
হাঁটছে ওরা। ভুবনেশ, বীণা। ওদের মতোই আরও অনেকে। রামকুমার লতা আশা, হাজার হাজার যুবক-যুবতী। সোনা ডাবু টুম্পার মত বাচ্চা ছেলে মেয়ে। সীতা মাসী রামু চাচাও আছে।
আট ঘণ্টা একটানা হাঁটল ভুবনেশ, বীণা। ছেলেটা পিছিয়ে পড়ছিল। মাঝে মাঝে ওকে কোলে তুলে নিচ্ছিল বীণা। সোজা রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে অনেকটা পথ পারি দিল ওরা। ওদের পেছনে পড়ে রইল অনেকে। রাম সিং, ভোলা, সীতা মাসী।
মাথার উপর তখন চড়া রোদ। বীণার স্বরে শরীর ভাঙা ক্লান্তি। বোতল থেকে এক ঢোঁক জল গলায় ঢেলে বলল, ‘যারা রোক্‌ ইধার’।
রাস্তার পাশে একটা হনুমান মন্দির। আম গাছের ছায়ার নিচে চাতালে বসল বীণা। ওর মত অনেকেই। মন্দিরের কল থেকে বোতলে জল ভরল। বারণ করল না কেউ। বরং জলের সাথে খানিক ভিজানো ছোলাও সবার হাতে তুলে দিল পূজারী।
খানিক বিশ্রাম নিয়ে কাছের এক ধাবা থেকে রুটি আর সুখা তরকারি কিনল ভুবনেশ। কিছুটা খেয়ে বাকিটা টিফিন বাক্সে ভরে নিল। ঘুমিয়ে পড়ছিল ছেলেটা। বীণা পিঠে ঠেলা দিয়ে বলল, ‘শুবি না এখন। অনেক রাস্তা বাকী’।
যাবে গজরৌলা। বিহারের অনেক ভিতরের গণ্ড গ্রাম। উত্তরপ্রদেশের নজফগর থেকে কাক ভোরে হাঁটা শুরু করেছে সাতাশ বছরের ডেলি লেবার ভুবনেশ। সঙ্গে পরিবার। পঁচিশের বীণা। চার বছরের সোনা।
আট ঘণ্টা বিরামহীন হেঁটে খানিক বিশ্রাম নিয়েছে ওরা। সঙ্গে খাবার ছিল। রাস্তার ধারে দোকান থেক জল রুটি কিনতে পেরেছে। রওনা দেবার দিন, মানে পয়লা এপ্রিল অনেকটাই টাকা ছিল পকেটে। মাসে আট-ন’হাজার কামাই। ঘর ভাড়া মেটানোর পরও পকেটে ছিল চোদ্দ হাজার। আগের দিন রাতেই দেশ ব্যাপী লকডাউন ঘোষণা করে দিয়েছে প্রধানমন্ত্রী। কারখানার গেটে তালা। রেল-বাস চলবে না। ফ্যাক্টরি বন্ধ। বেতন মিলবে না। ঘর ভাড়া না দিলে মালিকের ঘাড় ধাক্কা। ঘর ছেড়ে চলে যাওয়া ভিন্ন পথ নেই। চার-পাঁচ দিন ঝুপড়ির ঘরে কাটিয়ে কাজের জায়গা ছাড়বার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ভুবনেশ।
কোথায় যাবে?
‘আপনা গাঁও। বাপ মা ভাই নানী হ্যায়’।
গ্রামে গিয়ে কী করবে?
‘ক্ষেত মজুরী তো করতে পারবো। না-জুটলে ভিখ মাঙ্‌বো’। পরিষ্কার বাংলায় বলল বীণা।
কিন্তু গাঁয়ে পৌঁছাবে কী করে? অনেক পথ তো!
একটু থামল বীণা। তারপর ধীরে ধীরে বলল, ‘পায়ে হেঁটেই যাবো। অন্য উপায় কি আছে’?
চমকে উঠলাম আমি। সম্ভব নাকি! দিল্লী আলীগড় আগ্রা কানপুর তারপর প্রয়াগ্ররাজ। সেসব কি এখানে? অনেকে আবার বেনারস ধানবাদ আসানসোল পেড়িয়ে যাবে কলকাতা। তারপর সোনারপুর, কেউ যাবে গুয়াহাটি।
অনেকটা পথ পেরিয়ে এসেছে ওরা। মাথার উপর দুপুরের গনগনে রোদ তখন বিকেলের দিকে হেলেছে। ওরা পৌঁছাল আইটিও ব্রিজের কাছে। ওদের এক কামরার ঝুপড়ি থেকে দিল্লী এয়ারপোর্টের পাশ দিয়ে রেল ষ্টেশন পেরিয়ে আইটিও ব্রিজ। সাইত্রিশ কিলোমিটার পথ।
এবার গতি রুদ্ধ হোল। পথ রোধ করে দুর্ভেদ্য প্রাচীর তুলে দাঁড়িয়ে পড়ল দিল্লী পুলিশ। আইটিও ব্রিজ পার হয়ে উত্তর প্রদেশ ঢোকা যাবে না। ব্রিজের অপারেও মোতায়েন সিআরপিএফ আর উত্তর প্রদেশের পুলিশ বাহিনী।
বেকায়দায় হাজার হাজার মজদুর। দীর্ঘ পথ পারি দিতে গিয়ে অসুস্থ অনেকেই। হাঁটতে হাঁটতে বীণার ছেলেটার পা ক্ষতবিক্ষত। রক্ত ঝড়ছে। ক্ষতে কাপড় জড়িয়ে ছেলেকে কাঁধে নিয়ে রাস্তায় আবার বসে পড়ল ভুবনেশ।
তখনই ভনভনে মৌমাছির মত ছুটে গেছিলাম আমরা। প্রিন্ট মিডিয়া টিভি চ্যানেলের এক গাদা রিপোর্টার ক্যেমেরাম্যান ফ্রি ল্যান্স ফটোগ্রাফার। আইটিও ব্রিজের কাছে নিজেদের হাউসের গাড়ি নিয়ে সকাল থেকেই স্টোরি কভার করছিলাম। করোনা ভাইরাস লকডাউন পরিযায়ী শ্রমিকদের টাটকা গল্প। যদিও পুলিশ আমাদেরও আটকে দিচ্ছিল। কতজন পরিযায়ী শ্রমিক ব্রিজ পার হয়ে উত্তর প্রদেশে ঢুকবে, কেউ জানে না। জেলাওয়ারী মাইগ্র্যান্ট লেবারদের সংখ্যা সরকারী কোন দফতরে লেখা নেই। উত্তর প্রদেশ বিহার হরিয়ানার শ্রম দফতরে কোন রেকর্ড নেই। দেখলাম দিল্লীর এক এনজিও কয়েকজন ছেলে মেয়ে পাঠিয়ে লেবারদের মাথা গুণে চলেছে।
আমার ক্যামেরাম্যান উত্তর প্রদেশের ললিত শ্রীবাস্তব। ও ভিডিও ক্যামেরা তাগ করে শ্রমিকদের ছবি তুলে যাচ্ছে। ও আবার কবিতা লেখে। বেনারস সমাচার পত্রিকা ললিতের অনেক কবিতা ছেপেছে। একবার আমার কাছে এসে হিন্দিতে ললিত বলল, ‘দাদা, কোন কবিতাই এদের যন্ত্রণা লিখে উঠতে পারবে না’।
রাস্তার ধারে বসা লেবারদের ছোট দলটার সামনে আমি পৌঁছাতেই ললিত আমার দিকে ক্যামেরা তাগ করল। আমি পরপর অনেক গুলো প্রশ্ন ছুড়লাম। ক্যামারার সামনে শান্ত মুখে বসে আছে ছেলেটি। ভুবনেশ। নরম গলায় উত্তর দিয়ে যাচ্ছে।
বলল, ‘সঙ্গে টাকা পয়সা কিছু আছে। চিকিৎসা করাবোর টাকা নেই। ছেলের পা থেকে রক্ত পড়ছে। যা হবার হবে’।
একটু থেমে পরের প্রশ্নের উত্তর দিল ভুবনেশ। বলল, ‘ভেবেছিলাম লকডাউন উঠে যাবে। পয়লা তারিখ ফ্যাক্টরি খুলবে। কাজ শুরু হবে। কিন্তু মালিকের মর্জি। ফ্যাক্টরি বন্ধ করে দিল। কিছু টাকা হাতে ধরিয়ে বলল, ‘অব ঘর বাপস চলে যা’।
-তারপর?
-লকডাউন। বাস ট্রেন কামাই ধান্দা সব বন্ধ্‌। ভুখা পেট মরবো নাকি?
-কী করবে?
-চলতা আপন দেশ।
-পায়ে হেঁটে?
-দুসরা উপায় আর কি আছে, স্যার?
ভুবনেশের মতোই রামখিলারি শর্মা পরিবার নিয়ে রাস্তায় বসে পড়ল। বছর তিরিশের রাম খিলাড়ি। সঙ্গে ওর বৌ আর দুই ছেলে। হরিয়ানার পঞ্চকুলায় জিনস ফ্যাক্টরিতে কাপড় কাটার কাজ করত। লকডাউনে ফ্যাক্টরি বন্ধ। না-খেয়ে মরতে হবে হরিয়ানায় থাকলে। অগত্যে হেঁটেই এগোচ্ছে বাড়ির পথে। কোথায় বাড়ি? হাতড়াস। উত্তর প্রদেশের গ্রাম। জেলার নাম বাদাউন।
ভুবনেশের মতোই রাম খিলাড়রির উত্তর। ‘বাড়ির দিকে হাঁটছি। ভগবান রাখলে বাঁচবো। নয়তো… চলতে চলতে মর জায়েগা…’।
ভুবনেশ আর রামখিলারির মত হাঁটতে হাঁটতে এসে পৌঁছেছে সাক্ষী, করণ কুমার। সাক্ষীর কুড়ি আর করণের চব্বিশ বছর। ওদের ছেলে মেয়ে দেশের বাড়িতে। সাক্ষীর বড় বোনের হেপাজতে। প্রবল দুশ্চিন্তায় পথ হাঁটতে হাঁটতে আইটিও ব্রিজের কাছে এসে থেমেছে। ওদের গল্পেরও একই স্ক্রিপ্ট।
‘কষ্ট্‌ সহন না যায়। পেটে খাবার নেই। জল নেই। হেঁটেই যাচ্ছি। ঘর যানেই হোগা। ছোট দুই বাচ্চা ওখানে। এক জন ছয় আরেক জনের আট বছর।
-কী খেয়েছ তোমরা?
-পঞ্চকোলায় পাঞ্জাবীরা গাড়ি করে এসে আমাদের দু’টো করে রুটি দিয়ে গেল। ওই খেয়ে কতক্ষণ বাঁচবো…? খাবার কিনতে হল। ওতেই সব শেষ। আমাদের রেশন কার্ডও নেই…’।
বলে চলেছে করণ, ‘…এখন মোবাইল ফোনে চার্জ খতম। বাড়িতেও কথা বলতে পারছি না। রাস্তায় লঙর খানা পেলে কিছু খেয়ে নেব। জানেন, রস্তায় পুলিশ আটকে দিয়েছিল। লাঠি খেয়েও আমরা থামিনি’।
-বাড়িতে পৌঁছে কী করবে?
নীরব রাম খিলারি। কিছুক্ষণ চুপ থেকে বলল, ‘জানি না। মা আর দিদিমা আছে ঘরে। ওদের ভি হাতে কোন টাকা নাই’।
কী হবে, কী করবে জানে না ওরা। কিন্তু হাঁটছে। কেউ যাবে মজাফরপুর বেগুসরাই ধুলিয়ান কিশাণগঞ্জ। কেউ মালদা, কেউ কালনা। গোটা দেশ হাঁটছে। আত্মনির্ভর ভারত তার মহা উন্নত জাতীয় পথ দু’পায়ে মারিয়ে এগিয়ে চলেছে। ট্রেন নেই। বাস বন্ধ। সম্বল মানুষের দু’টো পা।
-পুলিশ তো তোমাদের যেতে দেবে না। আইটিও ব্রিজ সিল করে দিয়েছে। ওপারে যাবে কেমন করে?
এবারেও নির্লিপ্ত মুখ ভুবনেশের। মৃদু স্বর। কিন্তু কোথাও যেন জোর আছে। ধীরে ধীরে বলল, ‘হম ক্যায়সে জায়েগা? আরে একশ-দোশ পুলিশ আর হাম হাজার হাজার। কাঁহাতক হামে রুকেগা’।
একটু থেমে বিড়বিড় করল ভুবনেশ, ‘হাম ঠিক চলা জায়েগা। আপ দেখো’।
কাতারে কাতারে জড়ো হয়েছে শ্রমিক। ভারতের শহর বন্দর রাজপথে কারখানায় খনিতে কাজ করে ওরা। কার নির্দেশে যেন শান্ত রাস্তায় চিৎকার করে উঠল সবাই, ‘হমে জানে হোগা’।
লাঠি উঁচিয়ে পথ রোধ করল পুলিশ। কিন্তু বাঁধ ভাঙা জলস্রোত। খড়কুটোর মত ভাসিয়ে নিয়ে যাচ্ছে পুলিশের ঢাল। দৃশ্য গুলো ভিডিও ক্যামেরায় বন্দী করে যাচ্ছে আমার সহ কর্মী ললিত।
হৈ হৈ করে ব্রিজ পেরিয়ে ব্যারিকেড হটিয়ে এগিয়ে গেল ওরা। জাতীয় সড়ক ধরে উত্তর প্রদেশে পা রাখল মজদুর বাহিনী। লম্বা সড়ক পার হয়ে কেউ যাবে উত্তরপ্রদেশ কেউ বিহার ঝাড়খণ্ড বাংলা আসাম।
এগিয়ে যাচ্ছে শ্রমিক বাহিনী। আমরা সাংবাদিক দূরে দাঁড়িয়ে দেখছি। ছবি তুলছি। অবাক বিস্ময়ে ভাবছি হাজার হাজার মাইল রাস্তা পায়ে হেঁটে পারি দেবার সাহস কোথায় পায় এরা! আত্মনির্ভর ভারতবাসীর উড়োজাহাজ ট্রেন বাস লাগে না। পায়ে হেঁটেই তারা পারি দেবে হাজার হাজার মাইল। আন্তরাজ্য লম্বা বিশাল জাতীয় সড়ক। কবি ললিত বেনারসি হিন্দিতে শায়র বলে চলেছে। মাঝে মাঝে গলা বুজে আসছে ওর।
অনায়স স্বাচ্ছন্দে কবিতা আওড়াচ্ছে ললিত, ‘বড়া গুমান থা তুঝে আপনি লম্বাই পর ইয়ে সড়ক/ মজদুরকো হৌশলে নে তুঝে/ পায়দাল হী নাপ দিয়া…’

গুগল নিউজে সাময়িকীকে অনুসরণ করুন 👉 গুগল নিউজ গুগল নিউজ

এই নিবন্ধটি শেয়ার করুন
ড.সৌমিত্র কুমার চৌধুরী, ভূতপূর্ব বিভাগীয় প্রধান ও এমেরিটাস মেডিক্যাল স্যায়েন্টিস্ট, চিত্তরঞ্জন জাতীয় কর্কট রোগ গবেষণা সংস্থাণ, কলকাতা-700 026. প্রকাশিত গ্রন্থ- বিজ্ঞানের জানা অজানা (কিশোর উপযোগী বিজ্ঞান), আমার বাগান (গল্পগ্রন্থ), এবং বিদেশী সংস্থায় গবেষণা গ্রন্থ: Anticancer Drugs-Nature synthesis and cell (Intech)। পুরষ্কার সমূহ: ‘যোগমায়া স্মৃতি পুরস্কার’ (২০১৫), জ্ঞান ও বিজ্ঞান পত্রিকায় বছরের শ্রেষ্ঠ রচনার জন্য। ‘চৌরঙ্গী নাথ’ পুরস্কার (২০১৮), শৈব ভারতী পত্রিকায় প্রকাশিত উপন্যাসের জন্য। গোপাল চন্দ্র ভট্টাচার্য স্মৃতি পুরষ্কার (2019), পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিজ্ঞান প্রযুক্তি ও জৈবপ্রযুক্তি দফতর থেকে), পঁচিশ বছরের অধিক কাল বাংলা ভাষায় জনপ্রিয় বিজ্ঞান রচনার জন্য)।
একটি মন্তব্য করুন

প্রবেশ করুন

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন?

আপনার অ্যাকাউন্টের ইমেইল বা ইউজারনেম লিখুন, আমরা আপনাকে পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার জন্য একটি লিঙ্ক পাঠাব।

আপনার পাসওয়ার্ড পুনরায় সেট করার লিঙ্কটি অবৈধ বা মেয়াদোত্তীর্ণ বলে মনে হচ্ছে।

প্রবেশ করুন

Privacy Policy

Add to Collection

No Collections

Here you'll find all collections you've created before.

লেখা কপি করার অনুমতি নাই, লিংক শেয়ার করুন ইচ্ছে মতো!