চোরকে বলছে চুরি করতে আর গৃহস্থ কে বলছ ধরে রাখতে। এমনটাই ঘটেছে চরমোনাই, বরিশালের খাল পূনঃখনন কার্যক্রমে। এখানে সাতক্ষীরার একজন ঠিকাদারকে কাজের সমালোচনা ও খালের সীমানা বর্ধিত করার অভিযোগ গ্রামবাসীর।
২৯ মে শনিবার সকালে বরিশাল রিপোর্টাস ইউনিটি কার্যালয়ে আয়োজিত চরমোনাই ইউনিয়নের ডিঙ্গোমানিক ও রাজারচর মৌজার গ্রামবাসীর সংবাদ সম্মেলনে শেষের প্রশ্ন উত্তর এ উঠে এলো এই চিত্র।
৫৬ জন গ্রামবাসী সাক্ষরিত দুই পৃষ্ঠার লেখিত বক্তব্যের অভিযোগপত্র পাঠ করেন গ্রামবাসী মোফাজ্জল হোসেন।
এতে বলা হয়, পাউবি বরিশাল এর অধীনে ডিঙ্গোমানিক হতে রাজারচর পর্যন্ত ৪.৭০০ কিলোমিটার খাল পূনঃখনন কাজ চলছে। এবং ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ২৬ ফুটের খালটিকে ৫৫ ফুটে বর্ধিত করার অভিযোগ জানালেন এই বক্তব্যে।
গ্রামবাসী সিএস ও বিএস নকশা যাচাইয়ের অনুরোধ জানিয়ে বলেন, রেকর্ডকৃত সম্পত্তির উপর খালের সীমানা নির্ধারণ করে বিশাল ভেকু দিয়ে খালখনন করা হচ্ছে। এতে বসতবাড়ি, বাগান, পানের বরজসহ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হচ্ছে আমাদের।
তারা জানান, এতে ১২০০ পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জানিয়ে ইতোমধ্যে বরিশাল জেলা প্রশাসক বরাবরও আবেদন করা হয়েছে।